বাংলাহান্ট ডেস্ক: বাংলা সিনে ইন্ডাস্ট্রির নতুন সম্ভাবনাময় প্রতিভা জিতু কামাল (Jeetu Kamal)। অভিনয় জগতে তাঁর কম দিন হল না। কিন্তু ‘অপরাজিত’ (Aparajito) নতুন পরিচয় দিয়েছে জিতুকে। সত্যজিৎ রায়ের ছায়া অপরাজিত রায়ের ভূমিকায় তাঁর দুর্দান্ত অভিনয় মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। সর্বত্র এবং অপরাজিত এবং জিতুর অভিনয়ের চর্চা।
বাংলা ছাড়িয়ে অন্য রাজ্য তথা বিদেশেও সম্মানিত হয়েছে পরিচালক অনীক দত্তের ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের আর পাঁচটা বাংলা ছবির মতো প্রচার হয়নি অপরাজিতর। বিভিন্ন নন ফিকশন শো তে অংশ নিয়ে ছবির প্রচার করেননি ছবির পরিচালক, প্রযোজক, নায়ক নায়িকারা। তবুও অন্যান্য ছবিকে ছাপিয়ে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে অপরাজিত।
তবে সম্প্রতি পর্দার বিমলা রায় ওরফে সায়নী ঘোষকে (Saayoni Ghosh) সঙ্গে নিয়ে জি বাংলার ‘দিদি নাম্বার ওয়ান’ (Didi Number One) এর মঞ্চে এসেছিলেন অপরাজিত রায় ওরফে জিতু। ছবি নিয়ে নানান কথা বলার পাশাপাশি প্রতিযোগীদের সঙ্গে মজার খেলায়ও অংশ নিয়েছিলেন দুজনে।
গত ১৩ মে মুক্তি পেয়েছে অনীক দত্ত পরিচালিত অপরাজিত। দর্শকদের প্রত্যাশা বেড়েছিল তখনি যখন সত্যজিৎ রায় রূপে জিতু কামালের প্রথম লুক প্রকাশ্যে এসেছিল। ছবিটি দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন অনেকেই। কিন্তু অত্যন্ত কম সংখ্যক হল, সর্বোপরি নন্দনে শো না পাওয়ায় মুষড়ে পড়েছিলেন তারা।
তবে আটকে রাখা যায়নি অপরাজিতকে। হল বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বক্স অফিসে আয়ও বেড়েছে ছবির। করোনা পরবর্তী কালে বাংলা ইন্ডাস্ট্রির হাল ফিরিয়েছে অপরাজিত। প্রথম সারির তারকারাও বাধ্য হয়েছেন ছবি এবং নায়ক নায়িকার অভিনয়ের প্রশংসা করতে।
“আরও এক ডিভোর্স….”, যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী ভার্মার হতে চলেছে বিচ্ছেদ? জল্পনা উস্কে সামনে এল পোস্ট