বাংলা হান্ট ডেস্কঃ ফের একবার ছুটি (Holiday) ঘোষণা রাজ্যে। একের পর এক ছুটি ঘোষণা রাজ্য সরকারের। তবে কি কারণবশত, কতদিন এই বিশেষ ছুটি দেওয়া হচ্ছে? জানুন বিস্তারিত। প্রসঙ্গত কিছুদিন আগেই কেটে গিয়েছে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন (West Bengal Panchayat Elections 2023)। বেরিয়ে গিয়েছে তার ফলাফলও। তবে ২৩ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে বহু জায়গাটাতেই তবে উঠে এসেছে বিশৃঙ্খলার ঘটনা। যার দরুন পুনরায় সেই স্থানগুলিতে ভোট করাতে চাইছে রাজ্য সরকার।
আবার সম্প্রতি ধূপগুড়ির বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায় প্রয়াত হয়েছেন। তাই সেখানে পনেরো তম বিধানসভা উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সেই উপলক্ষ্যে আগামীকাল ৫ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ধূপগুড়ি তে স্কুল-কলেজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সমস্ত সরকারী অফিস বন্ধ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
তবে কেবল স্কুল, কলেজ ও অফিসই নয়। ভোটগ্রহণ পর্ব যাতে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় তার জন্য ধূপগুড়ি সংলগ্ন দোকানপাট, বাজার, মার্কেট সমস্ত কিছুই বন্ধ রাখা হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আরও পড়ুন: আজ বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি থেকে সাবধান! কিছুক্ষণেই তুমুল বর্ষণে ছারখার হবে দক্ষিণবঙ্গের ৫ জেলা
রাজ্য সরকার তরফে বিবৃতি নোটিশ জারি করে জানানো হয়েছে, আগামী ৫ই সেপ্টেম্বর উপনির্বাচনের দিন কেবল ধূপগুড়ি ও ধূপগুড়ি সংলগ্ন স্থানের স্কুল, কলেজ ও সরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। রাজ্যের অন্য কোথাও এই ছুটির প্রভাব পড়বে না।
অর্থাৎ ধূপগুড়ি ব্যতিত অন্যত্র সবকিছু স্বাভাবিকই চলবে। তবে যেসকল ধূপগুড়ির বাসিন্দা কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন, তারা সরকারের নির্দশমতো ভোটে অংশগ্রহণ করতে আসার জন্য কর্মস্থলে ছুটি নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন: তৃণমূলে থাকতেই মোদী অনুপ্রেরণা! যোগা করে কমিয়েছেন ২৪ কেজি, সুকান্তর সাথে কে এই মিতালি?
এদিকে নবান্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে, উপনির্বাচনের আগের দিন অর্থাৎ ৪ই সেপ্টেম্বর, সোমবার ভোটগ্রহণ কেন্দ্রগুলিতে নির্বাচনী প্রস্তুতি সারার জন্য কেবল ধূপগুড়ির স্কুল কলেজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সরকারি অফিস ছুটি থাকতে পারে। আবার ভোট গ্রহনের পরের দিন অর্থাৎ ৬ই সেপ্টেম্বরও জরুরি ভিত্তিতে কেবল ধূপগুড়িতেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সরকারি অফিস বন্ধ থাকতে পারে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।