ওজন কমাতে করতে হবে না কড়া ডায়েট, প্রতিদিন এইভাবে কিশমিশ খেলে আপনি পাবেন দ্রুত ফল

Published on:

Published on:

Health Tips include this dried fruit in your daily diet and you will see amazing results

বাংলা হান্ট ডেস্ক: আজকাল সকলে স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকতে পছন্দ করেন। এই সচেতনতার ক্ষেত্রে নানান পন্থা অবলম্বন করেন অনেকে। তবে পুষ্টিবিদদের মতে স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে গেলে, একদিকে যেমন খাবারের দিকে নজর রাখা উচিত। অপরদিকে এমন কিছু জিনিস খাদ্য তালিকায় রাখা দরকার যা (Health Tips), শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি পুষ্টিবিদদের মতে, আপনি যদি প্রতিদিন কিশমিশ খেতে পারেন। তাহলে আপনি শারীরিক নানান ধরনের উপকার পেতে পারবেন। তো জেনে নিন কিশমিশ (Raisins) খাওয়ার উপকারিতা গুলি কি কি।

প্রতিদিন কিশমিশ খেলে কি কি উপকার পাবেন আপনি জানেন? (Health Tips)

কিশমিশ আসলে শুকনো আঙুর। যাও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এছাড়াও কিশমিশ (Raisins) রান্নার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু জানেন কি এটি নিয়মিত খেলে পরে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন। পুষ্টিবিদদের মতে, কিশমিশের মধ্যে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রাকৃতিক চিনি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মতন খনিজ পদার্থ। এটি নিয়মিত খেলে শারীরিকভাবে নানান ধরনের উপকার পাওয়া যায়। তো জেনে নিন প্রতিদিন কিশমিশ খেলে কি কি উপকার পাবেন (Health Tips)।

Health Tips include this dried fruit in your daily diet and you will see amazing results

আরও পড়ুন: সোনার দাম আকাশচুম্বী! আবারও চাপ পড়ল মধ্যবিত্তের পকেটে, ১গ্ৰাম হলুদ ধাতুর দর কত?

১) কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এর ফলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে।

২) কিশমিশ রক্তশূন্যতা ঠিক করতে সাহায্য করে। কারণ কিশমিশের (Raisins) মধ্যে থাকা আইরন ও ফলিক অ্যাসিড হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।

৩) কিশমিশ পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে পারে কিশসমিশ।

৪) কিশমিশ দাঁত ও হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। এছাড়াও চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী এটি।

৫) কিশমিশের মধ্যে প্রাকৃতিক চিনি ও গ্লুকোজ শরীরের (Health) তাৎক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন কতটা করে কিশমিশ খাওয়া দরকার?

একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি প্রতিদিন ২০-৩০ গ্ৰাম কিশমিশ (Raisins) খেতে পারেন। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা কিশমিশ খাওয়া থেকে দূরে থাকুন। এছাড়াও আপনি যদি প্রতিদিন রাতে কিশমিশ ভিজিয়ে সকাল বেলা উঠে খান তাহলে আপনার হজম শক্তি আরও উন্নত হবে।

(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য। কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনারা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।)