বাংলা হান্ট ডেস্ক: ঘুম উড়িয়ে দেওয়ার জন্য ক্যানসার শব্দটা যথেষ্ট। চিকিৎসা বিজ্ঞান যতই উন্নতি হোক না কেন ক্যান্সার ধরা পড়েছে শুনলেই রোগী মানসিকভাবে প্রচন্ড ভেঙে পড়ে। তবে চিকিৎসাবিদদের মতে, প্রতিদিনের জীবনযাপন ও খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাস সবকিছুর জন্য দায়ী (Health)। তবে ক্যান্সার সাধারণ হোক বা বিরল সব ক্ষেত্রেই এই গ্ৰোথ অব সেল হবেই। মানে খুব তাড়াতাড়ি এটি এক কোষ থেকে অন্যকোষে ছড়িয়ে যায়। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সার ধরা পড়ে তৃতীয়বার চতুর্থ পর্যায়ে। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে প্রতিদিনের জীবনযাপনে কিছু অভ্যাস বদল করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো যেতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধে ঘরোয়া সমাধান, বিশেষ পানীয়ের চুমুকেই মিলছে উপকার (Health)
বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অগ্রগতি হয়েছে। এখন জটিল অসুখও বিজ্ঞানের দৌলতে ধরাশায়ী। কিন্তু তবু ক্যানসারের নামেই ভয়ে বুক কাঁপে সকলের। চিকিৎসকেরা বলছেন, দূষণ, ধূমপান, মদ্যপান-সহ অনেক কিছুই ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তেমনি ঝুঁকি যেমন আছে। এছাড়াও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন কিছুটা হলেও অসুখের ঝুঁকি কমাতে পারে। তবে, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা জানিয়েছেন, ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে কোনও ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট নয়, তিন রকম পানীয়ও যথেষ্ট। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলে শুধু মারণ রোগ নয়, অন্যান্য জটিল রোগের আশঙ্কাও কমে যাবে (Health)।
আরও পড়ুন: নির্যাতনের আতঙ্ক এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে! কসবা ল কলেজে ফিরতে নারাজ তরুণী
গ্ৰিন টি: গ্ৰিন টি’য়ের মধ্যে রয়েছে ক্যাটেচিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ক্যাটেচিন ক্রনিক অশোকের ঝুঁকি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এছাড় ক্যাটেচিন হল প্রাকৃতিক পলিফেললিক ফাইটোকেমিক্যালস যা বিভিন্ন ধরনের খাবারের মধ্যে পাওয়া যায়।
হলুদ দুধ: হলুদে কারকিউমিনে রয়েছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধের উপাদান। এর পাশাপাশি এটি প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। চিকিৎসকদের মতে গরুর দুধ ছাড়াও কাঠবাদামের দুধে এক চামচ হলুদ ও গোলমরিচ মিশিয়ে আপনি পান করতে পারেন।
পালং স্মুদি: বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি ফল দিয়ে তৈরি করার মোদি খাওয়া অভ্যাস করুন। বিশেষত এই স্মুদিতে পালং শাক, শসা, টেলারী ও আদার মতন উপাদান দিয়ে খান। এই ধরনের স্মুদি পুষ্টিতে ভরপুর হয় ও শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে (Health)।