বাংলাহান্ট ডেস্ক : রুট সম্প্রসারণের পর প্রতিদিনই কোনও না কোনও সমস্যা লেগেই রয়েছে কলকাতা মেট্রোয় (Kolkata Metro)। বিশেষ করে দক্ষিণেশ্বর-শহিদ ক্ষুদিরাম রুট অর্থাৎ ব্লু লাইনে প্রায়ই কোনও না কোনও ব্যাঘাত ঘটার কথা শোনা যায়। উপরন্তু বিভিন্ন রুটে যাত্রী পরিষেবা উন্নত করতে চলছে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ। এবার গ্রিন লাইনে মেট্রো (Kolkata Metro) পরিষেবার সূচিতে এল বদল।
কলকাতা মেট্রোর (Kolkata Metro) গ্রিন লাইনে সময়সূচী বদল
মেট্রো (Kolkata Metro) কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, গ্রিন লাইনে পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। মূলত যাত্রী সুরক্ষা এবং নির্বিঘ্নে পরিষেবা দেওয়ার জন্যই এই রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। আজ রবিবার ট্রাফিক ব্লক করে সেই কাজ হবে গ্রিন লাইনে। সেই কারণে এদিনের জন্য মেট্রো (Kolkata Metro) পরিষেবার সূচিতে আনা হয়েছে কিছু বদল।

কী বদল এল মেট্রোর সময়ে: হাওড়া ময়দান থেকে সেক্টর ফাইভ রুটটি মেট্রোর (Kolkata Metro) গ্রিন লাইন নামে পরিচিত। এই লাইনেই ট্রাফিক ব্লক থাকবে এদিন। তাই শেষ মেট্রোর সূচিতে করা হয়েছে পরিবর্তন। গ্রিন লাইনে অন্যান্য রবিবার হাওড়া ময়দান থেকে সল্টলেকগামী শেষ মেট্রো (Kolkata Metro) ছাড়ে রাত প্রায় পৌনে দশটা নাগাদ। কিন্তু আজ শেষ মেট্রোর সময়সূচী আরও এক ঘন্টা এগিয়ে আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন : বাগদানের আংটির দামেই হয়ে যাবে আস্ত এক ফ্ল্যাট! কবে বিয়ে করছেন বিজয়-রশ্মিকা?
গ্রিন লাইনে ট্রাফিক ব্লক: অর্থাৎ আজ হাওড়া ময়দান থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ যাওয়ার শেষ মেট্রো (Kolkata Metro) পাওয়া যাবে রাত পৌনে নটা নাগাদ। অন্যদিকে সল্টলেক থেকে হাওড়া ময়দান যাওয়ার শেষ মেট্রো অন্যান্য রবিবার ছাড়ে রাত ৯ টা ৪৭ নাগাদ। কিন্তু এদিন সময় এগিয়ে আনায় শেষ মেট্রো (Kolkata Metro) ছাড়বে রাত ৮ টা ৪৭ এ। যদিও এদিন গ্রিন লাইন মেট্রোর সময়সূচীতে যা পরিবর্তন হচ্ছে সবটাই শেষ মেট্রোর ক্ষেত্রেই। প্রথম মেট্রো (Kolkata Metro) বা অন্যান্য সময়ের মেট্রোর সময়সূচীর ক্ষেত্রে কোনও বদল হচ্ছে না পরিষেবায়। রবিবার ট্রাফিক ব্লক থাকার জন্যই এই পরিবর্তন হচ্ছে পরিষেবায়।
আরও পড়ুন : নায়ক ছাড়াই চলছে সিরিয়াল, অসুস্থতা কাটিয়ে কবে সেটে ফিরবেন জিতু?
প্রসঙ্গত, কলকাতা মেট্রোর বিভিন্ন রুটে সম্প্রসারণ হয়েছে যাত্রী পরিষেবা উন্নত করতে। আরও কিছু রুটে মেট্রো সম্প্রসারণের কথাও জানা যাচ্ছে। ব্লু লাইনে কবি সুভাষ মেট্রো স্টেশনের কাজও চলছে দ্রুতগতিতে। ওই স্টেশনে পুনরায় যাত্রী পরিষেবা শুরু হলে সমস্যার অনেকটা সমাধান হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।












