আর মাত্র ২ বছর! ২০২৬ সালেই সব শেষ! প্রকাশ্যে এল পৃথিবীর ধ্বংস নিয়ে চমকে দেওয়া ভবিষ্যৎবাণী

বাংলাহান্ট ডেস্ক : সব শুরুর যেমন শেষ রয়েছে, ঠিক তেমনই সব সৃষ্টির ধ্বংস রয়েছে। গ্রহ-নক্ষত্ররাও এই নিয়মের ব্যতিক্রম নয়। অতীতে বারবার বিভিন্ন বিজ্ঞানী ও ধর্মপ্রচারকরা পৃথিবীর ধ্বংসের ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন। তবে সেইসব না মিললেও, ২০২৬ সালে পৃথিবীর (The World) ধ্বংসের (Destroy) ব্যাপারে বহু বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা মত দিয়ে গিয়েছিলেন।

সৌরজগতের মধ্যে পঞ্চম বৃহত্তম গ্রহ হচ্ছে আমাদের পৃথিবী। এই পৃথিবীর সম্ভাব্য ধ্বংসের তারিখ সম্পর্কে অনেকেই ভবিষ্যৎবাণী (Prediction) করেছেন। বৈজ্ঞানিক থেকে অনেক ধর্ম প্রচারকের মত, ২০২৬ সালে ৪.৫৪৩ বিলিয়ন বছরের পৃথিবী গ্রহ ধ্বংস হবে।অস্ট্রিয়ান-আমেরিকান বিজ্ঞানী হেইঞ্জ ফন ফোর্স্টার দুশোরও বেশি গবেষণা পত্র লিখেছিলেন।

আরোও পড়ুন : শেষমেশ আজ সস্তা হল সোনা! দেখুন, হলুদ ধাতুর এক ভরির দাম কত দাঁড়াল; কত দরে বিকোচ্ছে রূপো

কম্পিউটার, বিজ্ঞান এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো একাধিক বিষয়ে এই বিজ্ঞানীর দক্ষতা প্রশ্নাতীত। এই বিজ্ঞানী ১৯৬০ সালে একটি গবেষণাপত্রে দাবি করেছিলেন, অত্যধিক জনসংখ্যার কারণে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে ২০২৬ সালে। আধ্যাত্মিক সংস্থা মেসিয়া ফাউন্ডেশন ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজ আহমেদ গোহর শাহী  ‘দ্য রিলিজিয়ন অফ গড’ বইতে লিখেছেন যে গ্রহদের সাথে সংঘর্ষের কারণে ২০২৬ সালে পৃথিবী থেকে মানব জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে।

473962 heinz

আমেরিকান খ্রিস্টান মৌলবাদী ধর্মপ্রচারক কেইন্ট ই হোভিন্ড আবার ২০২৮ সালে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন। ঠিক কোন কারণে পৃথিবী ধ্বংস হবে সেই বিষয়ে তিনি কিছু জানাননি। তবে তিনি বলেন যে এই সময়ে পৃথিবী ধ্বংস হবেই। এছাড়াও অনেকে আবার ২১২৯, ২২৩৯ ও ২২৮০ সালে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন। যদিও এর স্বপক্ষে বিশেষ কোনও প্রমাণ বা যুক্তি কেউই দেখাতে পারেননি।

Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর