বদলে যেতে পারে ভারতের জাতীয় সংগীত! কেন্দ্রের মত জানতে চাইলো দিল্লি হাইকোর্ট

বাংলা হান্ট ডেস্ক: বন্দে মাতরম্/ সুজলাং সুফলাং/ মলয়জশীতলাং/ শস্যশ্যামলাং/ মাতরম্। (বন্দনা করি মায়! সুজলা, সুফলা, শস্যশ্যামলা, চন্দন-শীতলায়!) বঙ্কিমচন্দ্রের লেখা এই গানকেই জাতীয় সংগীতের সমান মর্যাদা দিতে কেন্দ্রের মতামত জানতে চাইল দিল্লি হাইকোর্ট।

বিজেপির নেতা তথা আইনজীবী আইনজীবী অসীম কুমার উপাধ্যায় ‘বন্দে মাতারাম: কে: কে জাতীয় সংগীতের সমান সমান মর্যাদা লাভের দাবিতে মামলা করলেন হাইকোর্টে। আদালত সূত্রে খবর, আজ মঙ্গলবার তার আবেদনের ভিত্তিতে এই মামলার ফের শুনানি হতে পারে বলে জানা গেছে।

‘জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে’ ভারতের জাতীয় সংগীত। এই গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক তৎসম বাংলা ভাষায় রচিত। গানটির রচনাকাল জানা যায় না। ১৯১১ সালে জাতীয় কংগ্রেসের একটি সভায় এটি প্রথম গীত হয়।১৯৫০ সালে স্বাধীন ভারতের জাতীয় সঙ্গীত রূপে স্বীকৃতি লাভ করে এর প্রথম স্তবকটি। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দেমাতরম  গানটিও সমমর্যাদায় জাতীয় সঙ্গীতের স্বীকৃতি লাভ করে।বর্তমানে জনগণমন ভারতের জাতীয় স্তোত্র বা রাষ্ট্রগান (ন্যাশানাল অ্যানথেম) ও বন্দেমাতরমভারতের জাতীয় সঙ্গীত বা  রাষ্ট্রগীত (ন্যাশানাল সং) বিবেচিত হয়।

Admin

Krishna Chandra Garain, BIET alum, blends mechanical ingenuity with literary finesse. An adept in technical and business content, his words breathe life into concepts. With a background in mechanical engineering, he navigates complexities effortlessly, crafting narratives that enlighten and inspire. A virtuoso of words, Krishna transforms ideas into captivating realities.

সম্পর্কিত খবর