প্রথমেই ক্লোন নিয়ে একটা সম্যক ধারনা দিয়ে রাখা ভালো । ব্যাংক গ্রাহকের ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ক্লোন করে জালিয়াতির মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনা বেশ পুরনো। আর মোবাইল নম্বর ক্লোন করে নিরপরাধ মানুষের মোবাইল সিম ব্যবহার করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করাটাও হয়ে আসছে ধারাবাহিকভাবে।
এখন শুরু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম জায়গা ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট ক্লোন করে তাদের সম্পর্কিত তথ্য হাতিয়ে নেওয়া। একটি কুচক্রী মহল সমাজে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে এ ধরনের কাজ করছে বলে মনে সরকার। আর এর ই সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে লিফট ক্লোনিং। এই জালিয়াতির মাধ্যমে নিম্নমানের লিফট তৈরি করে বিক্রি করা হচ্ছে। ফলে লিফট দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লেও অপব্যবহারকারীদের ধরার উপযুক্ত কৌশল এখনো আবিষ্কার হয়নি। শুধু তা-ই নয়, বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস তৈরি করে তা ছড়িয়ে দিচ্ছে একটি চক্র, যার মাধ্যমে ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড নকল করা হচ্ছে। পাশাপাশি এটিএম বুথে স্কিমিং মেশিন বসিয়ে অহরহ ক্লোন করা হচ্ছে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড। এবার বিসয় হচ্ছে কিভাবে এই মাধ্যমে তা সম্ভব হবে ক্লোন করে এখন রেস্টতরা তে করে খাবার খাওয়ার পরে অনেকেই কার্ড দিয়ে দেয় অয়েটার এর হাতে এভাবে শুরু হচ্ছে অপ রাধ।
এবার তা এড়ানোর জন্য নিজেকে কার্ড দিয়ে টাকা দিলে সব থেকে ভালো হয় এতে চুরি জাওয়ার সভবনা তাকে না । তাই আজ থেকে এই নিয়ে সাব ধান হতে হবে। কারন জানিয়েছেন হ্যাকার রা এভাবে আপ আপ নার তথ্য চুরি হতে পারে। তাই সময়ের আগে সাব্ ধান না হলে ভুল হতে পারে। সেকান থেকে ফেরার পথ নেই । আর চাইলেও তখন সেই টাকা আসবে না। আজ থেকেই নিরাপদের পন্থা অবলম্বন করার নিরদেশ সাইবার হ্যাকারদের।