মকর সঙ্ক্রান্তির দিনে সুূ্য দেবতাকে নিয়ম করে দেবতাদের উপাসনা করার চল আছে। আর এই দিনে ভোর বেলা সবাই গঙ্গায় স্নান সেরে পুন্য লাভ করে । এবার বলার বিষয় হল গঙ্গাস্নানে পুন্য হল। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের কোটরমল মন্দিরে ৯০০ বছর পুরনো একটা মন্দির আছে। সেই মন্দিরে সবাই এইদিনে যা ন ।
এই দিনে সবাই এক্টই কারনে যান কারন পুজা দেওয়া ছাড়া পুন্য লাভ করার থাকে। এইদিনে অন্যান্য স্থান, দেশ বিদেশ থেকেও অনেকেই আসেন । কথায় আছে ১১ থেকে ১৩ শতাব্দির সময় এই মন্দির তৈরি করা হয়। এর পাশাপাশি ভক্তদের সমাগম হয়ায় এখানে পুজ দেওয়ার ব্যাবস্থার পাশাপাশি ভক্তদের প্রসাদ দেওয়া হয় সেইদিন।
বড় করে আরতি এবং পুজো দেওয়া হয়। মন্দিরের দেবতাকে বিশেষ ভাবে সাজানো হয়। সব খখেরত্রে আবার নতুন করে পুজারি আনা হয় । সমুদ্র তল থেকে ২১১৬ কিলমিটার উচুতে অবস্থিত এই মন্দির এমনভাবে বানানো হয়েছে যে তার প্রথম সুরূরযে আলো এসে মন্দিরের অপও পরে এবং পরে তা মন্দিরের শিব লিঙ্গের ওপর এসে পড়ে । মন্দিরের দেওয়াল গুলো পাথর দিয়ে বানানো হয়েছে। এবার যদি মন্দিরের নকশার কথায় আসি তাহলে দেখতে পাবো খুব সুন্দর করে নকশা খচিত মন্দির তইরি করা হয়েছে।
মন্দিরের এত উপরে থাকা সত্ত্বেও তা সুন্দর পরিচ্ছন হয়। ৪৫ টা ছোট ছোট মন্দির দিয়ে ঘিরে এই মন্দির নিরমমাণ করা হয়েছে। মন্দির নিয়ে নানা ইতিহাস আছে, অনেকের মতে এই মন্দির কুব জাগ্রত এবং তা পুন্য অর্জন করার মতন । তাই এইদিনে একবার ভ্রমন করার ইচ্চ্ছে সকল দরশনার্না্থদর হয়ে থাকে। আর এই মাসের এক জনপ্রিয় পার্বণ এর মধ্যে এটি বিশেষ জনপ্রিয়। সারাবছর মানুষ পিঠে পুলি খাবে আর জাকিয়ে শীত পরার আস্বাদ নেবে বলে অপেক্ষায় থাকে।