বাংলা হান্ট ডেস্কঃ সুপ্রিম কোর্ট (supreme court)অযোধ্যা (Ayodhya) বিবাদ মামলায় দীর্ঘ ৪০ দিন শুনানি চলার পর আজ শনিবার ঐতিহাসিক রায় দেয়। কোর্ট নিজের সিদ্ধান্তে বলে, অযোধ্যায় বিতর্কিত জমিতে রাম মন্দির হবে। আর মুসলিম পক্ষকে অযোধ্যাতে পাঁচ একর জমি আলাদা করে দেওয়া হবে, সেখানে তাঁরা স্বাছন্দে বাবরি মসজিদ (Babri Masjid) বানাতে পারবে। রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের জন্য কেন্দ্র সরকারকে তিন মাসের সময় দিয়ে ট্রাস্ট বানানোর আদেশ দেওয়া হয়ে সুপ্রিম কোর্টের তরফ থেকে। প্রধান বিচারক রঞ্জন গগৈর (Ranjan Gogoi) নেতৃত্বে পাঁচ বিচারকের বেঞ্চ সর্বসম্মতিতে এই সিদ্ধান্ত শুনিয়েছে।
A Owaisi: Congress has shown their true colours,but for Congress party's deceitness&hypocrisy,idols would not have been placed in 1949, had the locks not opened by Rajiv Gandhi the masjid would still be there,had Narasimha Rao discharged his duties the masjid would still be there https://t.co/pOg4RJgaGo pic.twitter.com/FSpOkcwjHl
— ANI (@ANI) November 9, 2019
অযোধ্যা মামলার রায় আসার পর AIMIM চীফ আসাদউদ্দিন ওয়াইসি (Asaduddin Owaisi) জানান, তিনি অযোধ্যার সিদ্ধান্ত নিয়ে সহমত না। সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের পর হায়দ্রাবাদের সাংসদ ওয়াইসি বলেন, মুসলিম পক্ষ নিজের অধিকারের জন্য আইনি লড়াই লড়ছিল। উনি বলেন, মুসলিম পক্ষ নিজেদের জন্য নিজেদের পয়সা দিয়ে মসজিদ বানাতে পারে। উনি বলেন, সুপ্রিম কোর্ট সর্বোচ্চ, কিন্তু অব্যর্থ নয়।
Asaduddin Owaisi: Not satisfied with the verdict. Supreme Court is indeed supreme but not infallible. We have full faith in the constitution, we were fighting for our right, we don't need 5 acre land as donation. We should reject this 5 acre land offer, don't patronize us. pic.twitter.com/wKXYx6Mo5Q
— ANI (@ANI) November 9, 2019
AIMIM আসাদউদ্দিন ওয়াইসি অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণার পর বলেন, আমি আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানাই। আমি মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের এই কথায় সহমত যে, সুপ্রিম কোর্ট সুপ্রিম, কিন্তু তাঁরা অব্যর্থ না। মুসলিম সমাজ নিজেদের সাংবিধানিক অধিকারের জন্য লড়াই করেছে। আমাদের কোন ভিক্ষার দরকার নেই। আমি নিজের দিক থেকে বলছি যে, পাঁচ একর জমির অফার ফেরত দিয়ে দেওয়া উচিত। উনি আরও বলেন, ফ্যাক্টস এর উপর আস্থার জয় হয়েছে। আর এখন সবথেকে বড় আশঙ্কা যে, সঙ্ঘ এবার কাশী আর মথুরার কথাও তুলবে।