বৈশাখী নয়, সংসারের রাশ অন্য নারীর হতে! কে তিনি? মুখ খুললেন স্বয়ং শোভন প্রেয়সী

বাংলাহান্ট ডেস্ক : হাতে শাখা-পলা। সধবা নারীর সবরকম চিহ্ন তার শরীরে বর্তমান। বিয়ে না হলেও, সুখের সংসার তার শোভন চট্টোপাধ্যায়ের (Sovan Chatterjee) সঙ্গে। তিনি হলেন শোভন প্রেয়সী বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়। শোভনের গোলপার্কের বহুতলেই একসঙ্গে রয়েছেন বেশকিছু বছর ধরে। পোশাকি ভাষায়, বৈশাখীর সঙ্গে ‘সহবাস’ করলেও কোনও নারীর দিকে ঘুরেও তাকাননি শোভন।

কিন্তু এত ভালোবাসার পরেও, শোভন বৈশাখীর সুখের সংসারে রাশ মোটেই বৈশাখীর হাতে নেই, বরং আছে এক অন্য নারীর হাতে। বৈশাখী জানান, তিনি নন তাঁদের বাড়ির কর্ত্রী হল তাঁর মেয়ে মহুল। মেয়ে মহুলের কোন কথা অবশ্য একেবারেই ফেলতে পারেন না ‘দুষ্টু’ শোভন। বান্ধবী বৈশাখীর কথার সঙ্গে সহমত হয়ে শোভন বলেন, ‘আমি ওদের দুজনের মধ্যে স্যান্ডউইচ হয়ে গিয়েছি।’

আরোও পড়ুন : দিঘায় যাওয়ার প্ল্যান করছেন? ঝকঝকে আকাশ নাকি ঝড়বৃষ্টি? জানুন কেমন ওয়েদার সৈকতশহরে

মেয়ের কথা প্রসঙ্গে বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়ের সংযোজন, ‘মেয়ের পছন্দের রঙেই আমরা পোশাক পরি বা বাড়িতে অনুষ্ঠান হলে সেই রঙের থিমেই সাজে সবাই। লোকে ভাবে আমি এই বাড়ির কর্ত্রী, কিন্তু ওর সর্বময় কর্তৃত্ব আছে এই বাড়িতে। ও যদি কিছু বলে দেয় তখন শোভনও সেটাই মেনে নেয়। ওটাই হবে।’ আসলে, শোভন চট্টোপাধ্যায় যে মহুলের বাবার থেকেও বেশি তা বলাই বাহুল্য।

Sovon Baishakhi

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ডটার্স ডে তে একটি লম্বা পোস্ট লেখেন, ‘অনুমান করুন তো যে ডটার্স ডে’তে ও মহুলকে কী উপহার দিয়েছে? মহুল দুবছর আগে দুষ্টুকে বলেছিল যে ও আর মনোজিতের পদবী ব্যবহার করতে চায় না। গতকাল শোভন ওকে ফাইনালি সেই সার্টিফিকেট দেয় যেখানে ও কেবল রিলিনা বন্দ্যোপাধ্যায়, রিলিনা বন্দ্যোপাধ্যায় মণ্ডল নয়। এখন থেকে মহুল খালি আমার, আমার মেয়ে। অনেক ধন্যবাদ শোভন।’

 

 

Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর