এখানে পড়লে চিন্তা করতে হবে না সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে! রইল ভারতের সেরা ৭টি বোর্ডিং স্কুল

বাংলাহান্ট ডেস্ক : বর্তমানের কর্মব্যস্তময় যুগে অনেক অভিভাবক নির্ভর করেন বোর্ডিং স্কুলের (Boarding school) উপর। বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ হলেও অনেক বাবা-মা তাদের সন্তানদের পড়াশোনার জন্য বেছে নেয় বোর্ডিং স্কুলকে। বর্তমানে এই বোর্ডিং স্কুলগুলি যেন অনেকটা স্টাইল স্টেটমেন্ট বা ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েরা ছাড়াও অনেক সাধারণ বাড়ির ছেলেমেয়েরাও আজকাল পড়াশোনা করছে এই স্কুলগুলিতে। চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশের সাতটি শীর্ষ বোর্ডিং স্কুল সম্বন্ধে।

১. দুন স্কুল: ভারতের এক নম্বর স্কুল বলা হয় এটিকে। এই স্কুলে শুটিং হয়েছে বহু বিখ্যাত সিনেমার। এই স্কুলের প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৩৫ সালে। দুন স্কুলে শুধু ছেলেদের পড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

   

doon school

২. দ্য ওয়েলহেম গার্লস স্কুল: উত্তরাখণ্ডে অবস্থিত এই স্কুলটি ভারত বিখ্যাত। এই স্কুলে শুধু মেয়েরাই পড়াশোনা করে। ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠা হয় এই স্কুলের।

Welhem girls school

৩. আজমের মেয়ো কলেজ: ভারতের প্রাচীন স্কুল গুলির মধ্যে অন্যতম আজমের মেয়ো কলেজ। এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৭ সালে। এই স্কুলটি একটি অল বয়েজ স্কুল।

Mayo College

 

৪. লরেন্স স্কুল: লরেন্স স্কুল ভারত তথা এশিয়ার সবচেয়ে পুরনো স্কুলগুলির একটি। ১৮৪৭ সালে শিমলাতে এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐতিহাসিক দিক থেকেও এই স্কুলটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

Lawrence

 

৫. কনভেন্ট অফ জেসাস অ্যান্ড মেরি: ব্রিটিশরা এই স্কুলটি স্থাপিত করে ১৮৪৫ সালে। এটি এশিয়ার অন্যতম পুরনো একটি স্কুল। এই স্কুলে শুধুমাত্র মেয়েদের পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ক্যাথলিক ও নন ক্যাথলিক উভয়ের শ্রেণীর ছাত্রীরা এই স্কুলে পড়াশোনা করতে পারেন।

Jesus and merry

৬. সিন্ধিয়া স্কুল: এই স্কুলটি অবস্থিত গোয়ালিয়র ফোর্টে। এই স্কুলের শুধুমাত্র ছেলেরা পড়াশোনা করে।

scindia school

৭. সেন্ট পলস স্কুল: ১৮২৩ সালে অবস্থিত এই স্কুলটি ভারতের সবথেকে পুরনো স্কুল। পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং শহরে এই স্কুলটি অবস্থিত। এই স্কুলে শুধুমাত্র ছেলেরা পড়াশোনা করতে পারে। এছাড়াও বহু বিখ্যাত ছবির শুটিং হয়েছে এই স্কুলে।

st. paul's school, darjeeling

Avatar
Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর