বাংলাদেশিরা নিজেদের বাঙালি হিসেবে খুব গর্ব করে। বাংলাদেশীরা দাবি করে যে বাঙালি হলো বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি। তবে আজ বাংলাদেশিদের অশিক্ষিত ও বর্বর চরিত্র সবার সামনে এসে গেছে। আজ বাংলাদেশি সেনা ভারতের জওয়ানদের উপর গুলি চালিয়েছে। যাতে ১ জওয়ান বলিদান হয়েছেন এবং ২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। জলঙ্গি সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশিরা এই গুলি চালিয়েছে। মাছধরাকে কেন্দ্র করে এলাকায় যে উত্তেজনা ছিল তার সমাধানের জন্য ফ্ল্যাগ মিটিং ডাকা হয়েছিল।
কিন্তু সেই ফ্ল্যাগ মিটিংয়ে নিজের বাঙালি ও শ্রেষ্ঠ জাতি বলা বর্বর বাংলাদেশিরা ভারতের জওয়ানদের উপর গুলি চালিয়ে একজন জওয়ানকে হত্যা করে। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (BGD) এর হামলায় শহীদ হন ভারতের জওয়ান বিজয়বান সিংক। ফ্ল্যাগ মিটিং ডাকা হয়েছিল কারণ বাংলাদেশ ভারতের এক জেলে প্রণব মন্ডলকে ধরে রেখেছিল বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষীরা। তাই ফ্ল্যাগ মিটিং করে ছাড়াতে গেছিলেন ভারতের জওয়ানরা। ফ্ল্যাগ মিটিং সাধারণ খুবই শান্তির সাথে হয়। কিন্তু বাঙালি বলে গর্ব করা বাংলাদেশিরা কতটা বর্বর তা আজ প্রমাণিত হয়েছে।
DG & all ranks #BSF salute the supreme sacrifice of Head Constable Vijay Bhan Singh and offer condolences to the family members.
On 17th October '19, HC Vijay Bhan Singh martyred of bullet injuries while on an operational duty (flag meeting with BGB) on Indo- Bangladesh Border pic.twitter.com/UZloaaGDUT
— BSF (@BSF_India) October 17, 2019
#Breaking | Bangladesh troops open fire at Border Security Force.
Sources suggest 2 BSF constables have been injured in the firing.TIMES NOW’s Nikunj Garg with details. Listen in. pic.twitter.com/EETpCagdvd
— TIMES NOW (@TimesNow) October 17, 2019
পাকিস্তানের সাথেও ভারতের প্রায় সময় ফ্ল্যাগ মিটিং হয়। কিন্তু সেক্ষেত্রে এমন ঘটনা খুব কম হয়। জানিয়ে দি, সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশিরা এটাকে বড়ো জয় বলে আনন্দ উৎসব করতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের গুলিবর্ষণের ফলে মাথায় গুলি লাগে বিএসএফের মেজররের৷ ভারতীয় বীর জওয়ান বিজয়বান সিং ঘটনাস্থলেই শহীদ হন। বাংলাদেশের আচরণকে নিয়ে ভারতে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়েছে। কখন বাংলাদেশকে পাল্টা জবাব দেওয়া হবে তার আলোচনাও উঠে আসছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের সেনা বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিল। ভারত না সাহায্য করলে বাংলদেশ আজও স্বাধীন হতো না। এটা সম্ভবত বাংলাদেশ ভুলে গেছে। তবে এখন যে ঘটনা ঘটেছে তাতে বাংলাদেশকে পাল্টা জবাব দেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। নাহলে সেটা জওয়ানদের বলিদানকে অপমান করা হবে।