১০০০ ভুলে যান! এবার অ্যাকাউন্টে ঢুকবে কড়কড়ে ৬০০০ টাকা করে, সরকারের উদ্যোগে ধন্য ধন্য করছে সকলে

বাংলা হান্ট ডেস্কঃ কেন্দ্র হোক কিংবা রাজ্য সাধারণ মানুষের কথা ভেবে বিভিন্ন প্রকল্পের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে উভয় সরকারের পক্ষ থেকেই। যেমন ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই একাধিক জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের সূচনা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আট থেকে আশি সবার জন্যই কোনো না কোনো সুবিধা আছেই। রয়েছে কন্যাশ্রী, লক্ষীর ভাণ্ডার, রূপশ্রী, যুবশ্রী, বার্ধক্য ভাতা থেকে শুরু করে একাধিক প্রকল্প। তবে কেন্দ্রও পিছিয়ে নেই। কেন্দ্র সরকারেরও একাধিক প্রকল্প (Government Scheme), বৃত্তি (Scholarship) রয়েছে যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়ে থাকে।

দুর্দান্ত প্রকল্প কেন্দ্রের (Government Scheme)

ভারতবর্ষ হল কৃষি প্রধান দেশ। কৃষকেরা অন্নদাতা। যেই কৃষকেরা কোটি কোটি মানুষের মুখে দু’বেলা অন্ন তুলে দেন এদের তাদের সুবিধার্থে এক প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্র। যার নাম প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi Yojana)। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের কৃষকেরা সুবিধা পেয়ে থাকেন।

জানিয়ে রাখি, ২০১৯ সালে এদেশের কৃষকদের সরাসরি আর্থিক সহায়তা প্রদান করার জন্য পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা চালু করে সরকার। এই যোজনার মাধ্যমে কৃষকদের বার্ষিক ৬০০০ টাকা দেওয়া হয়ে থাকে। কয়েকটি কিস্তিতে এই টাকা কৃষকদের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়। প্রতি কিস্তিতে ২০০০ করে দেওয়া হয়।

এবারে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রকল্প নিয়ে পিএম মোদী বলেছিলেন, ‘আমাদের সরকার কৃষকদের কল্যাণের জন্য সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের দায়িত্ব নেওয়ার পরে সই করা প্রথম ফাইলটিই হল কৃষি কল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কিত। আমরা এবার কৃষক এবং কৃষিজমি নিয়ে আরও বেশি কাজ করতে চাই।’

Central Government scheme Atal Pension Yojana full details

আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়! লণ্ডভণ্ড হবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গ, তড়িঘড়ি জারি হল হাই অ্যালার্ট

শর্তাবলী:

এই প্রকল্পের (Government Scheme) ক্ষেত্রে কিছু শর্তও রয়েছে। এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে গেলে যেই কৃষক চাষ করছেন তার নামেই জমি থাকতে হবে। এই সুবিধা একই পরিবারে একজনই নিতে পারবেন। কৃষক করদাতা হলেও তিনি এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারবেন না।

Sharmi Dhar
Sharmi Dhar

শর্মি ধর, বাংলা হান্ট এর রাজনৈতিক কনটেন্ট রাইটার। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর। বিগত ৩ বছর ধরে সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে যুক্ত ।

সম্পর্কিত খবর