বাংলা হান্ট ডেস্কঃ দেশে করোনা ভাইরাসের মহামারী ছড়িয়ে গতি লাগাতার বেড়েই চলেছে। কিছু রাজ্যে সংক্রমণের পরিসংখ্যান আকাশ ছুঁচ্ছে। আর এর মধ্যে নীতি আয়োগের (NITI Aayog) সিইও অমিতাভ কান্ত (Amitabh Kant) জানিয়েছেন যে, ভারতে করোনা আক্রান্তদের সুস্থ হওয়া হার আমেরিকার থেকে ২০ গুণ বেশি।
It is not total no of +ve cases but the mortality & recovery rates which are critical. We are faring well on both. Fatalities are 2 per Mn compared to 275 in US & 591 in Spain. Our mortality rate is 3% compared to 16% in France.Recovery rate is constantly improving & is now 38%
— Amitabh Kant (@amitabhk87) May 19, 2020
অমিতাভ কান্ত বলেন, আমেরিকায় যখন করোনার এক লক্ষ মামলা ছিল, তখন সেখানে মাত্র ২ শতাংশ মানুষ সুস্থ হয়ে উঠেছিল। আর আমাদের দেশে এক লক্ষের মামলায় সুস্থ হওয়ার হার ৪০ শতাংশ। বিশ্বের অন্য দেশ গুলোর তুলনায় ভারতের সুস্থ হওয়ার হার অনেক বেশি। ট্যুইট করে এই কথা জানান অমিতাভ কান্ত।
নীতি আয়োগের সিইও অমিতাভ কান্ত বলেন, আমাদের পরিস্থিতি অন্য দেশের তুলনায় অনেক ভালো। ভারতে করোনার সংক্রমণের তুলনায় মৃত্যুর হার মাত্র ৩ শতাংশ। অন্য দেশে মৃত্যুর হার অনেক বেশি। ভারতে লাগাতার সুস্থ হওয়ার মামলা বাড়ছে।
Success in battle against COVID will be determined by lives saved and not total cases. 1.3Bn Indians yet COVID deaths/Mn is just 2 against 511 in Spain. Mortality rate is 3% against 16% in France. These rates are among the lowest in the world! We must set an example for the world pic.twitter.com/lradnS9fda
— Amitabh Kant (@amitabhk87) May 18, 2020
গোটা বিশ্বে সুস্থ হওয়ার কথা বললে, ভারতে ৪০ শতাংশ, আমেরিকায় ২ শতাংশ, রাশিয়ায় ১১ শতাংশ, ইতালিতে ১৪ শতাংশ, তুরস্কে ১৮ শতাংশ, ফ্রান্সে ২১। স্পেনে ২২ আর জার্মানিতে ২৯ শতাংশ। গোটা বিশ্বের তুলনায় ভারত এই দিক থেকে অনেক ভালো পরস্থিতিতে আছে।
যদি মৃত্যুর হারের কথা বলি তাহলে, জার্মানি-আমেরিকা সমেত কয়েকটি দেশে ১ লক্ষ সংক্রমিত হওয়ার পর ভারতের থেকে কম মৃত্যু হয়েছে। আপনাদের জানিয়ে দিই, রাশিয়ায় এক লক্ষের সংক্রমণে ১০৭৩, জার্মানি ১৫৮৪, আমেরিকা ২১১০, তুরস্ক, ২৪৯১, ভারত ৩১৬৩, ব্রাজিল ৭০২৫, স্পেন ৯৩৮৭, ফ্রান্স ১০৮৬৯, ইতালি ১১৫৯১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে কয়েকটি দেশ এমনও আছে যেখানে প্রথম এক লক্ষের সংক্রমণে ম্রত্যুর হার অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে গেছিল।