চিংড়ি রপ্তানিতে আকাল! মার্কিন প্রেসিডেন্টের শুল্ক ধাক্কায় ক্ষতির মুখে দিঘার ব্যবসায়ীরা

Published on:

Published on:

Donald Trump the country's prawn business is facing losses due to Trump's tariff bomb traders are worried

বাংলা হান্ট ডেস্ক: এবার মাথায় হাত পরলো ব্যবসায়ীদের। ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) শুল্ক নীতির চাপে এবার কার্য তো বড়সড়ো সমস্যায় পড়তে চলেছে দেশ তথা রাজ্যের ব্যবসায়ীরা। আচমকাই মার্কিন শুলকো বোমায় সংকটের মুখে দেশের চিংড়ি রপ্তানি। এর ফলে চিংড়ি ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত পড়েছে। জানা যায় বাংলার পাশাপাশি অন্ধ্রপ্রদেশ ও উড়িষ্যায় এর প্রভাব পড়েছে। এর ফলে বিকল্পের রাস্তা খুঁজতে শুরু করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

মার্কিন শুল্কের জেরে ক্ষতির মুখে চিংড়ি ব্যবসা (Donald Trump)

ট্রাম্পের (Donald Trump) শুল্ক নীতির চাপের ফলে মাথায় হাত পড়েছে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের। মারকিং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আচমকাই ভারতীয় পণ্যের ওপর ট্রাফিক ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে। তাতেই চাপের মুখে পড়েছে বাংলার চিংড়ি রপ্তানি। এর ফলে কার্যত বিপর্যয়ের মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এখন দেখার বিষয়, আমেরিকার শুল্ক প্রত্যাহার করে কিনা।

সূত্রের খবর, আমেরিকা ছাড়া ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলো থেকে বাজারে চিংড়ি মাছ রফতানি করা হয়। তবে বাকি দেশগুলোর তুলনায় আমেরিকায় ভারতীয় মাছের চাহিদা বেশি। এখানে প্রায় ৪০% ভারতীয় মাছের বাজার রয়েছে আমেরিকাতে। কিন্তু ভারতীয় পণ্যের উপরে ৫০ শতাংশ শুল্ক বসানোর কারণে আমেরিকায় আপাতত চিংড়ির রফতানি করতে চাইছেন না ব্যবসায়ীরা।

Donald Trump the country's prawn business is facing losses due to Trump's tariff bomb traders are worried

আরও পড়ুন:মাত্র ১ সপ্তাহে উধাও হবে কোমরের মেদ, পুজোর আগে মেনে চলুন চিকিৎসকদের এই পরামর্শ গুলো

অনেক ব্যবসায়ীদের মতে, ট্রাম্পের এমন অতিরিক্ত শুল্ক ভারতীয় ব্যবসায়ীদের কাছে একটি বড় ধাক্কা। এর ফলে বহু ব্যবসায়ী ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। আবার কোন কোন ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন,তারা আর কিছু দিন অপেক্ষা করবেন। তারপরও যদি পরিস্থিতি না বদলায় তাহলে, ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোতে রফতানির হার বাড়াতে হবে।

ট্রাম্পের (ডোনাল্ড Trump) শুল্ক নীতি বাড়ানোর ফলে দিঘা ফিশারম্যান অ্যান্ড ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি শ্যামসুন্দর দাস জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট এর এই সিদ্ধান্ত একটি অপ্রত্যাশিত ধাক্কা। তিনি আরও জানান, তারা কিছুদিন অপেক্ষা করবে। যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে তারা ইউরোপে রপ্তানির হার বাড়াবে।