কেন্দ্রে দ্বিতীয়বার নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) সরকার ক্ষমতায় আসার দরুন দেশের অর্থনীতি বা সামাজিক ক্ষেত্রে কি লাভ বা ক্ষতি হয়েছে তা নিয়ে অনেক বির্তক থাকতে পারে। তবে মে তে মোদী সরকার দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফিরে আসার দরুন পাকিস্তান পুরোপুরি জব্দ হয়ে গেছে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী মোদী দ্বিতীয়বার আসার ফলে পাকিস্তানের তরফ থেকে ফাইয়ারিং কমে গেছে। পাকিস্তানের তরফ থেকে বিনা কারণে যে ফায়ারিং করা হতো তা প্রায় ৫০% কমে গেছে বলে রিপোর্ট সামনে এসেছে। পাকিস্তান সিজ ফায়ার উলঙ্ঘন করে ভারতের উপর আক্রমণ করে যার জন্য অনেক সময় ভারতীয় জওয়ানদের হতাহতের সম্মুখীন হতে হয়। এখন পাকিস্তানের তরফ থেকে ফায়ারিং কমেছে বলে রক্ষামন্ত্ৰী সূত্রে রিপোর্ট।
সুরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে এই রিপোর্ট দিয়েছেন। রাজনাথ সিং জানুয়ারি মাসে থেকে জুন মাস পর্যন্ত একটা পরিসংখ্যান দিয়েছেন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী জানুয়ারিতে ২০৩, ফেব্রুয়ারিতে ২১৫, মার্চে ২৬৭ এপ্রিলে ২৩৪ মেতে ২২১ জুনে সংঘর্ষ বিরামের ১০৮ টি ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানকে নিয়ে মোদী সরকার যে গম্ভীর পদক্ষেপ নিয়েছিল তার ফলেই এমন ঘটেছে বলে দাবি করা হচ্ছে। পাকিস্তান এখন ভারত সরকারের থেকে ভয়ভীতি রয়েছে তথা তাদের মনে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক, এয়ার স্ট্রাইকের মতো ঘটনার ভয় সৃষ্টি হয়েছে।
মোদী সরকারের আমলে সেনার আধুনিকীকরণ এর উপরেও বড় জোর দেওয়া হয়েছিল। যদিও সুরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে ভারতে সেনার বাজেটের জন্য আরো বেশি অর্থ বরাদ্দ করার প্রয়োজন রয়েছে। ভারতের বায়ু সেনাকে এখনও পুরানো মিগ-২১ দিয়ে কাজ চালাতে হয় যা খুবই লজ্জার বিষয়। পাকিস্তান আপাতত জব্দ হলেও তাদের মূল এজেন্ডার সাথে সকলেই পরিচিত তাই ভারতকে সৈন্য শক্তির দিকে আরো শক্তিশালী করার প্রয়োজন রয়েছে।