বাংলা হান্ট ডেস্কঃ গৌতম গম্ভীর একজন ভাল ক্রিকেটার পাশাপাশি একজন ভাল মানুষও। প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার তথা বর্তমান বিজেপির সাংসদ গৌতম গম্ভীরের মানবতা আরও একবার সবাই দেখতে পেলো। এর আগে উনি উনি ১০০ টি বাচ্চার জন্য পড়াশুনার জন্য অর্থ ব্যয় করছেন। এই বাচ্চারা সকলেই দেশের জন্য বলিদান হওয়া শহীদ জওয়ানদের সন্তান। তিনি গত রবিবার ট্যুইট করে লেখেন, তাঁর গৌতম গম্ভীর ফাউন্ডেশন শহীদদের ১০০ শিশুকে দেখাশোনা করবে। এই কাজের জন্য উনি গর্বিত বলেও জানান।
Making these angels smile is one of the biggest achievements of my life. Congratulations to GG Foundation! Proud to share that we will be taking care of 100 children of martyrs. Their fathers sacrificed their lives for our nation and now its our turn to show how grateful we are! pic.twitter.com/SVtCjq73lA
— Gautam Gambhir (@GautamGambhir) October 13, 2019
এবারও সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়ে দেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা বর্তমান বিজেপি সাংসদ গৌতম গম্ভীর। তবে এবার উনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন এক পাকিস্তানির জন্য। পাকিস্তানের নেতা এবং জনসাধারণ হামেশাই ভারতের নিন্দা করতে ব্যাস্ত থাকে। কিন্তু এবার গৌতম গম্ভীর সেই নিন্দুকেদের মুখে ঝামা ঘষে দিয়ে মানবিকতার অনন্য নজির গড়লেন। গৌতম গম্ভীর পাকিস্তানের ওমাইমা আলীর চিকিৎসার দায়িত্ব নেন।
গৌতম গম্ভীর নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে একটি ছবি শেয়ার করেন, যেখানে ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্করের কাছে আলীর হৃদ রোগের চিকিৎসার জন্য তাঁর এবং তাঁর পরিবারের ভিসা মঞ্জুর করার আবেদন করেন। উনি নিজের ওই চিঠিতে ভারতীয় দূতাবাসের কাছে ওমাইমা ও তাঁর পরিবারকে ভারতের ভিসা দেওয়ার আবেদন জানান।
उस पार से एक नन्हे दिल ने दस्तक दी,
इस पार दिल ने सब सरहदें मिटा दी।उन नन्हे कदमों के साथ बहती हुई मीठी हवा भी आई है,
कभी-कभी ऐसा भी लगता है जैसे बेटी घर आई है।Thank u @DrSJaishankar 4 granting visa to Pakistani girl& her parents for her heart surgery @narendramodi @AmitShah pic.twitter.com/zuquO2hnMv
— Gautam Gambhir (@GautamGambhir) October 19, 2019
এর আগেও আসামের শহীদ সিআরপিএফ জওয়ানের ছেলের লালন-পালনের পুরো ব্যয় গম্ভীর বহন করে ছিলেন। গম্ভীর আসামের শহীদ সিআরপিএফ জওয়ান দিবাকর দাসের পাঁচ বছরের ছেলে অভিরুন দাসের পড়াশোনা ও অন্যান্য ব্যয়ের দায়ভার নিয়েছিলেন। গত বছর দিবাকর দাস এক হামলায় বলিদান হয়েছিলেন। বাবার মৃত্যুর পরে অভিরুন দাস তাঁর গ্রামেই থাকতেন। গম্ভীর তার এনজিও গৌতম গম্ভীর ফাউন্ডেশনের অধীনে অভিরুনের পড়াশোনা এবং অন্যান্য ব্যয়ভার চালানো হয়।