বাংলাহান্ট ডেস্ক: আত্মহত্যার (suicide) চেষ্টা করেছে গুনগুন (gungun)। ‘খড়কুটো’ (khorkuto) ধারাবাহিকে এমন প্রোমো দেখে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলেন দর্শকরা। এমন বড়সড় টুইস্ট ও সর্বোপরি পরপর আত্মহত্যার চেষ্টার মতো বিষয় দেখানোয় সিরিয়াল নির্মাতাদের উপর বেশ ক্ষেপেই ছিলেন দর্শকেরা। অবশেষে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন তারা।
সুস্থ রয়েছে গুনগুন। কোনো আত্মহত্যার চেষ্টাই করেনি সে। বরং জ্যাঠাইকে শায়েস্তা করার জন্য স্রেফ একটু নাটক করেছিল। এর আগে দেখা যায় বেঞ্চির উপরে অচৈতন্য হয়ে পড়ে রয়েছে গুনগুন। তাকে দেখে চিন্তিত পটকা ও বৌদি দেখে গুনগুনের হাতে ধরা রয়েছে একটি ওষুধের খালি শিশি। জানা যায় সেটি জ্যাঠাইয়ের ওষুধের শিশি। সৌজন্যর প্রশ্নের উত্তরে জ্যাঠাই জানান ওষুধের শিশিটি প্রায় ভর্তি ছিল।
আসলে গুনগুন জানতে পারে নিজের মেয়েকে ত্যাজ্যকন্যা করেছে জ্যাঠাই। কিন্তু পুটুপিসির নিষেধ না শুনেই সে কথা সে সরাসরি জিজ্ঞাসা করে জ্যাঠাইকে। বদলে জ্যাঠাইয়ের প্রচণ্ড ধমক খেতে হয় গুনগুনকে। মনে করা হয় সেই অভিমানেই এমন ভয়ঙ্কর পদক্ষেপ নিয়েছে গুনগুন।
কিন্তু এরপরেই টুইস্ট। আজ বুধবারের এপিসোডে দেখা যাবে হঠাৎ করেই ঘুম ভেঙে উঠে বসেছে গুনগুন আর পরিবারের সবাইকে দেখে বেশ অবাকই হয়েছে। সৌজন্যও ভয়ে সবার সামনেই বলে ফেলে এরপর থেকে আর কখনো গুনগুনকে আঘাত দেবে না।
https://www.instagram.com/p/CLqnbCUBChf/?igshid=exhktix4j6s9
গুনগুন তখন বলে, সৌজন্যর উপর রাগ করে সে ঘুমের ওষুধ খায়নি। বরং ‘বুড়োটা’র উপর রাগ করেই সে ঘুমের ওষুধ খেয়েছিল। তবে মাত্র একটা। জ্যাঠাইয়ের ঘরের একটি খালি শিশি হাতে নিয়ে সে শুধু নাটক করছিল। জ্যাঠাইও হাত জোড় করে ক্ষমা চায় গুনগুনের কাছে।