অ্যাসিডিটিতে নাজেহাল! এই সবজি গুলো খাচ্ছেন বলেই এমনটা হচ্ছে না তো? কি বলছেন চিকিৎসকেরা

Published on:

Published on:

Health acidity problem isn't this happening because you're eating these vegetables what do doctors say

বাংলা হান্ট ডেস্ক: গ্যাসের সমস্যা  বর্তমান জীবনের বারো মাসের সঙ্গী (Health)। আজকাল জীবনের ব্যস্ততা, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন পাশাপাশি অবাধে তেল-মশলাদার খাবার খাওয়ার প্রবণতা ও জল কম খাওয়ার কারণে এই সমস্যা দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধুমাত্র যে মশলাযুক্ত খাবার খেলে এই সমস্যা হয় তা কিন্তু নয়। কয়েকটি সবজি খেলেও গ্যাসের সমস্যা হতে পারে আপনার। আজ আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব কোন সবজি খেলে আপনি গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে পারেন।

প্রতিদিনের খাবারে এই সবজি গুলো বাদ দিলেই দূর হবে অ্যাসিডিটি (Health)

আট থেকে আশি আজকাল সকলের কমন প্রবলেম গ্যাসের সমস্যা (Gastric Problem)। এই সমস্যা হয় মূলত অনিয়মিত খাবারদাবার খাওয়া, অতিরিক্ত পরিমাণে ফাস্ট ফুড খেলে, জল কম খেলে ও এমন কিছু সবজি আছে যেগুলো খেলে আপনি গ্যাসের সমস্যায় পড়তে পারেন। মূলত, ক্রুসিফেরাস গোত্রের সবজি খেলে এই সকল সমস্যা হয়। যে সকল সবজি খেলে আপনার গ্যাসের সমস্যা হতে পারে তা নিচে আলোচনা করা হল।

বেগুন: এই সবজিটির গুণগত দিক থেকে স্বাস্থ্যকর। শরীরকে সুস্থ রাখতে বেগুনের ভুমিকা অনেক রয়েছে। ভালোবেসে সারাদিন বেগুন খেলে গ্যাস অম্বলের সমস্যা হতে পারে। অতএব অতিরিক্ত বেগুন একদিনে না খাওয়াই ভালো।

ফুলকপি: গ্যাসের অন্যতম কারণ হলো ফুলকপি। পুষ্টিবিদদের মতে ফুলকপিতে রয়েছে সালফারযুক্ত যৌগ। যাকে বলা হয় ‘গ্লুকোসিনোলেটস’। যার ফলে পেট ফাঁপা, বদহজম, গ্যাস-অম্বল হতে পারে।

Health acidity problem isn't this happening because you're eating these vegetables what do doctors say

আরও পড়ুন: মাছ বা মাংসের নয়! ওল দিয়ে বানিয়ে ফেলুন টেস্টি মুচমুচে জলখাবার, জানুন রেসিপি

মুলো: অনেকেই মুলো খেতে ভালোবাসেন। তবে আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের (Gastric) সমস্যা থাকে তাহলে এটি না খাওয়াই ভালো। কারণ এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।

কচু: বাঙালি অন্যতম প্রিয় খাবার কচু। কচুর তরকারি খেতে কমবেশি অনেকেই ভালোবাসেন। কিন্তু গ্যাসের সমস্যা (Acidity) যাদের রয়েছে তাদের এই পদটি এড়িয়ে চলাই ভালো।

(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য। কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনারা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।)