ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে তরুণদের জন্য জীবনযাত্রায় সহজ কিছু টিপস দিলেন পুষ্টিবিদরা

Published on:

Published on:

Health obesity can be kept at bay by changing some small habits advise doctors St

বাংলা হান্ট ডেস্ক: আজকাল সকলে স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকতে পছন্দ করেন। এই সচেতনতার ক্ষেত্রে নানান পন্থা অবলম্বন করেন অনেকে (Health)। তবে পুষ্টিবিদদের মতে স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে গেলে, একদিকে যেমন খাবারের দিকে নজর রাখা উচিত। অপরদিকে এমন কিছু জিনিস খাদ্য তালিকায় রাখা দরকার যা, শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

 অভ্যাসে সামান্য পরিবর্তনেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব স্থূলতা, বলছেন বিশেষজ্ঞরা (Health)

পুষ্টিবিদদের মতে, অতিরিক্ত ওজনের ফলে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও অন্যান্য ধরনের ক্যান্সারের মতন গুরুতর স্বাস্থ্যগত জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। যা ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে, মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর উল্লেখযোগ্য ভাবে প্রভাব পড়ে। অতএব আগের থেকেই এই ওজন বৃদ্ধির ওপর নজর রাখা প্রয়োজন। পাশাপাশি জীবন ধারায় কিছু পরিবর্তন নিয়ে এলে ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হতে পারে (Health)।

তার উপর হাতে গুনে আর কয়েকটা দিন। তারপর পুজো। পুজোর উপলক্ষে এখন থেকেই অনেকেই কেনাকাটি শুরু করে দিয়েছে। অনেকে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে শুরু করেছে জিম। আবার অনেকে ওজন কমানোর জন্য শুরু করেছে ডায়েট। তবে আপনি যদি পুজোর আগে রোগা হতে চান তাহলে ওজন কমানোর সঙ্গে সঙ্গে ডায়েটে রাখুন কিছু খাবার। পাশাপাশি করুন শরীর চর্চা (Health)।

এছাড়াও, ভোজনরসিকরা যতটা খেতে যতটা ভালবাসে। তেমনি ওজন  (Weight)বেড়ে গেলে ছিপছিপে হওয়ার জন্যেও জান লড়িয়ে দেয়। সেই লড়াইয়ে থাকে ডায়েট, শরীরচর্চা। কিন্তু শত চেষ্টা করেও অনেক সময় সফল হওয়া যায় না। তবে শরীর চর্চা বা খাওয়া দাওয়ায় সচেতন না হলে এক নিমেষে ওজন বাড়তে থাকবে। তাই ওজনকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে হলে কম ক্যালোরি ও উচ্চ পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত।

Health obesity can be kept at bay by changing some small habits advise doctors St

আরও পড়ুন: চা ছাড়া চলেনা? গরম পানীয়তে লুকিয়ে ক্যান্সারের বিপদ, ভয়ঙ্কর তথ্য দিল ‘WHO’

বিশেষজ্ঞদের মতে, ওজন (Weight) নিয়ন্ত্রণ করা যায় খাদ্যাভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। পুষ্টিবিদদের (Nutritionist) মতে ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে একদিকে যেমন ফল খাওয়া উচিত। অপরদিকে শাক সবজি, কম চর্বিযুক্ত খাবার, পুণ্য শস্য সমৃদ্ধ খাবারগুলির ওপর বেশি জোর দেওয়া উচিত। পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাত খাবার, মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।

এছাড়াও ক্যালোরি পুরনো ও বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধির জন্য শরীর চর্চা একান্ত ভাবে প্রয়োজনীয়। পেশি গঠনের জন্য সপ্তাহে কম করে ১৫০ মিনিট মাঝারি এক্সারসাইজ করা একান্তই প্রয়োজন। এছাড়াও ৭৫ মিনিট করে প্রতিদিন জগিং করা দরকার। এর ফলে শরীরের জমে থাকা অতিরিক্ত মেদ গলে যাবে। এবং নিয়মিত শরীর চর্চা করলে সামগ্রিকভাবে শরীর সুস্থ ও সবল থাকবে (Health)।