বাংলা হান্ট ডেস্ক: বর্তমান দিনে সকলে স্বাস্থ্য (Health) নিয়ে সচেতন থাকতে পছন্দ করেন। এবার এই স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকতে গেলে আপনাকে ডায়েট করার পাশাপাশি মেনে চলতে হবে বেশ কিছু নিয়ম। এবার ডায়েটের কথা বললে সবার আগে মানুষ বাইরে থেকে কিনে নিয়ে আসা দামি দামি শাকসবজি অথবা ফলের কথা মনে করেন। কিন্তু এই বিষয়ে চিকিৎসকরা জানান, হরেক রকমের দামি খাবার খেলে পরেই যে ওজন হাতের মুঠোয় থাকবে আপনার তা নয়। এমন অনেক খাবার রয়েছে যার দাম সামান্য হলেও আপনার ওজনকে (Weight) নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। আজকের প্রতিবেদনেই ঠিক সেই সমস্ত কিছু খাবারের কথা জানানো হল।
খরচ নয়, খাবারের ভারসাম্যই ঠিক করে ডায়েটের সাফল্য (Health)
১) ভাত বা রুটি: আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন ভাত বা রুটি থাকে। এটি বাদ দেওয়া মুশকিল। তবে অনেকে ডায়েট করা মানে ভাত অথবা রুটি খাওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে পরিমিত মাত্রায় ভাত , রুটি খেলে পরে আপনার ওজন হাতের মুঠোয় থাকবে। আর যারা নিরামিষ খান তারা ভাত রুটির সঙ্গে পরিমিত্ত মাত্রায় দান অবশ্যই প্রতিদিনের ডায়েটে রাখবেন (Health)।
আরও পড়ুন: শীতের আগেই চুলের খুশকি রোধ করুন, এই সহজ টিপসগুলো কাজে লাগান
২) ডিম: সকালের জলখাবার হোক কিংবা দুপুরে খাবার পাতে প্রতিদিন একটি করে ডিম আপনি রাখতে পারেন। কিন্তু রোজ কটা করে ডিম খাওয়া উচিত সেই বিষয়ে একবার চিকিৎসকের থেকে পরামর্শ নিয়ে নেবেন। তাছাড়া ডিমের সাদা অংশ শরীরের পক্ষে উপকারী। কিন্তু কুসুম খেলে পরে শরীরের ফ্যাট জমা হয়। যার ফলে আপনার ওজন কিন্তু দ্রুত গতিতে বাড়তে পারে।
৩) দুধ: সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিন নিয়মিত দুধ খাওয়া উচিত। দুধের মত স্বাস্থ্যকর খাবার খুবই কম রয়েছে। তবে যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা এটি খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিন। আর যারা দুধ খেতে পছন্দ করেন না, তারা এর পরিবর্তে দই খেতে পারেন।
৪) ফল: শরীরকে (Health) সুস্থ রাখতে গেলে প্রতিদিন ফল খাওয়া উচিত। চিকিৎসকদের মতে মরসুমে যা ফল পাওয়া যাচ্ছে তাই খান। ওজন কমানোর জন্য আলাদাভাবে কিউয়ি, অ্যাভোকাডো খেতে হবে না।