শরীরে বাড়ছে কোলেস্টেরলের মাত্রা! নজর দিন এই ৫ বিষয়ের দিকে, পুষ্টিবিদদের মতামত

Published on:

Published on:

Health Tips follow these 5 things to keep cholesterol under control

বাংলা হান্ট ডেস্ক: ওজন অতিরিক্ত মাত্রায় থাকলে পরে শরীরে নানান ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। তার ওপর আজকাল ৫০ বছর পেরোতে পারে না কিন্তু অধিকাংশ মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের সমস্যা দেখা দেয়। কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে শরীরে নানান ধরনের অসুখে সৃষ্টি হয়। আর আগের থেকে এই বিষয়ে সচেতন না হলে হতে পারে বিপদ। তাই চিকিৎসকদের মতে, হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে ও শরীরকে সুস্থ রাখতে এই ৫ টি বিষয়ের দিকে নজর রাখতে বলছেন (Health Tips)। কারণ, এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই ৫ টি বিষয় মেনে চলুন (Health Tips)

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে: যার যত ওজন বেশি তার হৃদরোগের সমস্যা হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে (Health Tips)। তাই আপনার উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কত হওয়া উচিত প্রয়োজনীয়। কারণ ওবিসিটির সমস্যা থাকলে মুশকিল। ওজন কমানোর জন্য ডায়েটের ওপর নজর রাখা দরকার। যার কারণবশত খাবারে কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে। এবং ডায়েটে যোগ করতে হবে শাক-সবজি ও ফল।

ধূমপান ও মদ্যপান ছাড়তে হবে: হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে সবার আগে ছাড়তে হবে ধূমপান ও মদ্যপান। কারণ তামাক জাতীয় দ্রব্য হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা বাড়িয়ে দেওয়ার অন্যতম কারণ। এছাড়াও প্রতিদিন নিয়ম করে মদ খেলে পরে শরীরে হৃদরোগ বাসা বাধার আশঙ্কা বাড়বে।

Health Tips follow these 5 things to keep cholesterol under control

আরও পড়ুন: ঘনাচ্ছে দুর্যোগ! রবিবার দক্ষিণবঙ্গের কোন কোন জেলায় ভারী বৃষ্টি? আবহাওয়ার খবর

শরীরের দিকে নজর দিন: কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণা করতে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে নজর দিতে হবে শরীরচর্চার দিকে। ঘাম ঝরালে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ঘুম একান্ত প্রয়োজন: রাতে ঠিকমত ঘুম না হলে বাড়তে পারে হৃদরোগের সমস্যা। ফলে স্টোক ও হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে (Health Tips)। এর ফলে নিয়মিত আপনি যদি ঠিকমতো না ঘুমোন এতে রক্ত অক্সিজেন সরবরাহ ভালোমতো হবেনা। তখনই স্ট্রেস হরমোন নিঃসরণ অতিরিক্ত হওয়ার ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়।

মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন হতে হবে: পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির কারণে আমরা অনেক সময় চাপে থাকি। যার কারণবশত হৃদ রোগের সমস্যা দেখা দেয়। তাই কোন ধরনের মানসিক চাপ বা উদ্বেগকে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না।