হৃত্বিক নিজে টুইট করে জানিয়েছেন, “তিনি করোনা মোকাবিলায় BMC (বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন)র পাশে রয়েছেন। BMC-র কর্মী ও কেয়ারটেকারদের সুরক্ষার্থে N95 এবং FFP3 মাস্ক যোগান দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছেন”। আরও একটি টুইটে হৃত্বিক লিখেছেন, মহারাষ্ট্র সরকারের পাশে থাকতে পেরে তিনি খুব খুশী।
আর এসবের মধ্যে তিনি জানান ২০ লক্ষ্য টাকার আর্থিক সাহায্য তিনি দেবেন। আর যতটা সম্ভব সাহায্যের চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছে। আর এবার অক্ষয় পাত্র নামক একটি সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১.২ লক্ষ মানুষের নিত্যদিনের খাবার সরবরাহের ব্যবস্থা নিচ্ছেন ঋত্বিক। অক্ষয় পাত্র নামক সংস্থাটি ঋত্বিকের উৎসাহে এই গরীব মানুষদের প্রতি অন্ন তুলে দিতে বিশেষ উদ্যোগী হয়েছে। এছাড়াও এইসব মানুষের যাতে খাবার কষ্ট না হয় তাই এই উদ্যোগ।
মূলত বাড়িতে তৈরি করা খাবারই সরবরাহ করা হবে দরিদ্র পরিবারগুলিতে এবং বৃদ্ধাশ্রমে এমনটাই জানা গিয়েছে। যতদিন পর্যন্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হয় ততদিন দায়িত্ব নেবেন হৃত্বিক রোশন। এর আগে রজনীকান্ত, কপিল শর্মা, মহেশ বাবু অনেকেই সাহায্য করেছেন। আর এবার হৃত্বিক এবং প্রভাস এগিয়ে এলেন। করোনা ভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন।
আগামী ২১দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে নরেন্দ্র মোদী লক ডাউন করেছেন। বাড়িতে থেকে সবাইকে সুস্থ আর সচেতন থাকার নিদান দিয়েছেন।আর এসবের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকেই। আনন্দ মাহিন্দ্রা এবং মুকেশ অম্বানী এর আগে সাহায্য করার কথা ঘোষণা করেছেন আগেই।