স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক জানিয়েছে যে সংক্রমণ থেকে এবং করোনায় আক্রান্ত রোগীদের সংস্পর্শে আক্রান্তদের থেকে রক্ষা করতে শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর্মীদের হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইন দেওয়া উচিত।এর আগেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলে ম্যালেরিয়া থেকে তার সেনাবাহিনীকে রক্ষা করতে ক্লোরোকুইন ব্যবহার করেছিল।
ভারতে খুব কম দামে তৈরি ও রফতানি করা হয়।প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। আর চীনের উহানে পরে আমেরিকা, ইতালি, স্পেন, ব্রিটেন সব দেশে এখন চরম খারাপ পরিস্থিতি।
তবে বর্তমানে পাওয়া তথ্য অনুসারে কোনও নির্দিষ্ট অ্যান্টিভাইরাল করোনার ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কার্যকর প্রমাণিত হয়নি। তবে একজন করোনা আক্রান্তকে চারশো মিলিগ্রাম হাইড্রোক্লাইক্লোরোকুইন দিনে দুবার, আর দুশো মিলিগ্রাম চার দিনের জন্য দু’বার, একবারে পাঁচশো মিলিগ্রাম অ্যাজিথ্রোমাইসিনের সংমিশ্রণে পাঁচ দিনের জন্য একবার দিতে হবে।
ক্লোরোকুইনঅ্যান্টিম্যালারিয়ালগুলির মধ্যে বেশ নিরাপদ হিসাবে বিবেচিত এবং বহু দশক ধরে এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হলুদে পাওয়া কারকুমিনে অ্যান্টিমেলারিয়াল ক্রিয়াকলাপ রয়েছে। বিশেষত, কার্কিউমিন এবং আর্টেমিসিনিন ডেরিভেটিভস (এআরটি) এর সংমিশ্রণ সাধারণ ও সেরিব্রাল ম্যালেরিয়া নিরাময়ের জন্য এই ওষুধটা ভালো।