বাংলাহান্ট ডেস্কঃ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (yogi adityanath) রবিবার গোরখপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরের হিন্দু আশ্রমে উপস্থিত হয়ে এক বিশেষ ধরণের ধূপকাঠি তৈরি করেছিলেন। মন্দিরে দেওয়া এবং ব্যবহৃত ফুল থেকে তৈরি করা এই ধূপকাঠির না দেওয়া হয়েছে ‘আশির্বাদ’। পাশাপাশি যোগী আদিত্যনাথ বলেন, মন্দিরে অর্পিত ফুল কিছু সময় পরই তা খারাপ হয়ে যায়। তাই তা থেকেই এবার ধূপকাঠি এবং আতর তৈরি করা হবে।
ভারতের মেডিকেলস অ্যান্ড অ্যারোমেটিক প্ল্যান্টস, লখনউ এবং মহোরোগী গোরক্ষনাথ কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র, গোরখপুরের যৌথ প্রযোজনায় এই বিশেষ প্রকৃতির ধূপকাঠি তৈরি করা হয়েছে। এবার থেকে গোরক্ষনাথ মন্দিরে অর্পিত ফুল মালা কখনই আর বৃথা যাবে না।
#WATCH मंदिरों में लोग जो मालाएं लेकर जाते थे वो कुछ घंटों के बाद नदियों के जल में प्रवाहित कर दी जाती थीं या कूड़े के ढेर में फेंक दी जाती थीं। इससे आस्था भी आहत होती थी और कचरा भी बढ़ता था। अब इनसे अगरबत्ती, धूप और इत्र बनाने का काम कर सकते हैं: यूपी मुख्यमंत्री, गोरखपुर pic.twitter.com/O24xTkhNic
— ANI_HindiNews (@AHindinews) November 15, 2020
ফুল থেকে তৈরি হবে ধূপকাঠি
এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘লোকেরা মন্দিরে যে ফুল মালা অর্পন করেন, মেলায় নিয়ে যায়, কিছুক্ষণ পরই তা হয় নদীর জলে কিংবা আবর্জনার স্তূপে ফেলে দেওয়া হয়। খুব বেশি হলে ১২, ১৪, ২০, ২৪ ঘণ্টা থাকে। এর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আস্থাও চলে যায় এবং আবর্জনার সঙ্গে মিশে যায়’।
সেইসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের মেডিকেলস অ্যান্ড অ্যারোমেটিক প্ল্যান্টস এবং মহাযোগী গোরক্ষনাথ কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র মিলিত ভাবে এই বিষয়ের একটি সমাধান নিয়ে এসেছে। মন্দিরে ভগবানের কাজে অর্পন করা ফুল, বাড়িতে পুজোর ব্যবহৃত ফুল, বিবাহের কাজে ব্যবহৃত ফুল, এমনকি ফুল চাষের সময় শুকিয়ে যাওয়া ফুল থেকে এবার ধূপকাঠি এবং আতর তৈরি করার পরিকল্পনা করা হয়েছে’।