ডান হাতের তালুতে M চিহ্ন! এইসব ব্যক্তিদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য শুনলে অবাক হয়ে যাবেন

বাংলাহান্ট ডেস্ক : ভারতের জ্যোতিষ শাস্ত্র (Astrology) বহু প্রাচীন। সনাতন জ্যোতিষও বলা হয়ে থাকে ভারতের জ্যোতিষ শাস্ত্রকে। সনাতন জ্যোতিষ অনুযায়ী, একজন ব্যক্তির হাতের রেখা দ্বারা তার বৈশিষ্ট্য বিচার করা সম্ভব। জ্যোতিষীরা বলেন একজন মানুষের হাতের রেখা দেখে সে কেমন তা বলা সম্ভব। এমনকি এই হাতের রেখার মাধ্যমে সেই ব্যক্তির অতীত ও ভবিষ্যতও বলা যায়।

হৃদয়রেখা, আয়ুরেখা, শীর্ষরেখা-সহ অনেক রেখা আমাদের হাতের তালুতে থাকে। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী, যদি কোনও ব্যক্তির হাতের তালুতে এম চিহ্নের সৃষ্টি হয় তাহলে সে খুবই ভাগ্যবান। এই এম চিহ্নটি সৃষ্টি হয় হৃদয়রেখা, মস্তিষ্করেখা আর জীবনরেখার সমন্বয়ে। এই চিহ্ন সবার হাতে থাকে না। আবার অনেকের তালুতে এই চিহ্ন স্পষ্ট ভাবে দেখা যায় না। বলা হয়ে থাকে এই ধরনের চিহ্ন যে ব্যক্তির তালুতে থাকে তিনি খুবই বুদ্ধিমান।

সনাতন জ্যোতিষ মতে, কোনও পুরুষের হাতের তালুতে এই চিহ্নর সৃষ্টি হলে তিনি খুবই সম্মানের অধিকারী হবেন। সেই পুরুষ ধনী ও সম্মানজনক ব্যক্তি হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হন। এই ধরনের ব্যক্তিরা তাদের জীবনসঙ্গীকে সব ধরনের সম্মান ও সুখ দেন। অপরদিকে জীবনসঙ্গীর থেকেও সম্মান ও ভালোবাসা পান। যে পুরুষের হাতের তালুতে এম রেখা দেখা যায় তিনি খুবই ভাগ্যবান।

261484786 604352747540441 3470692797801448431 n

অন্যদিকে, কোনও নারীর হাতের তালুতে যদি এম চিহ্নের সৃষ্টি হয় তাহলেও সেটি বেশ ইতিবাচক। এই ধরনের নারীরা স্বভাবে খুবই চালাক হয়ে থাকেন। কর্ম দক্ষতা থাকে এনাদের মধ্যে ভরপুর। এই ধরনের নারীরা খুব ভাগ্যবতী হন। সবশেষে বলে রাখা ভালো, এই ধরনের বৈশিষ্ট্যের কথা প্রাচীন জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী বলা হয়েছে। বাস্তবের সাথে এর মিল নাও থাকতে পারে।

Avatar
Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর