বাংলাহান্ট ডেস্কঃ মঙ্গলবার বিহারে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra modi) সহরসায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, বিহার নির্বাচন কালে জনগণের ভাবমূর্তি দেখে তিনি স্পষ্টই বুঝতে পেরেছেন যে, আবারও বিহারে NDA সরকার ক্ষমতায় আসতে চলেছ।
NDA সরকার গরীব মানুষকে তাদের অধিকার দিয়েছে
প্রধানমন্ত্রী মোদী (Narendra modi) লালু প্রসাদ যাদবের রাজত্বের তুলনা টেনে বলেন, জঙ্গলরাজ বিহারের প্রতিটি নাগরিকের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। বিহারের প্রতিটি নাগরিক এই বিষয়ে অবগত। বিহারের দরিদ্র মানুষদের নির্বাচন থেকে অনেক দূরে সরিয়ে রেখে সরকার গঠনে তাদের কোন ভূমিকাই দেয়নি। কিন্তু NDA সরকার প্রতিটি গরীব মানুষকে তাদের অধিকার দিয়েছে।
बिहार वो दिन भूल नहीं सकता, जब यहां चुनाव का मतलब था- चारो तरफ हिंसा, हत्याएं, बूथ कैप्चरिंग।
गरीबों को घरों में कैद करके, उनके नाम से जंगलराज वाले खुद वोट दिया करते थे।
बिहार में गरीब को सही मायनों में मतदान का अधिकार NDA ने दिया है।#Vote4NDA pic.twitter.com/Pif2HDd8Pt
— BJP (@BJP4India) November 3, 2020
সরকার এবার বিহারবাসীর চাহিদা পূরণ করবে
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘শেষ দশকে সরকার চেষ্টা করেছে যাতে সময় গ্রামে বিদ্যুৎ পরিষেবা পৌঁছাতে পারে। এবার এই দশকে চেষ্টা করবে, যাতে এই বিদ্যুৎ পরিষেবা সবসময়ের জন্য থাকে। বিহারবাসীর প্রাথমিক প্রয়োজন পূরণ করে, এবার তাদের চাহিদা পূরণের দিকে এগোব’।
বিহারে জঙ্গলরাজ এবং তাদের ইচ্ছার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”আপনারা কি জানেন বিহারকে জঙ্গলরাজে পরিণত করা মানুষগুলো এবং তাদের সঙ্গীরা কি চায়? তারা চায়, আপনারা যাতে ‘ভারত মাতার জয় শ্লোগান’ না দিতে পারেন। আপনারা যাতে ‘জয় শ্রী রাম’ না বলতে পারেন”।
উন্নতি হবে বিহারের
স্বয়ংসম্পূর্ণ বিহার গড়ার দিকে এগোনোর পন্থা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিহারে নতুন কৃষি উৎপাদন সমিতি তৈরি করা হবে। কুটির শিল্পের বিকাশ হবে। বিহারের প্রতিটি মানুষ আত্মনির্ভর হয়ে উঠতে পারবে। পাশাপাশি জল এবং রাস্তার সমস্যারও আরও উন্নতি করা হবে।
এমনকি করোনাকালেও বিহারের লক্ষাধিক কৃষক পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউণ্টে জন ধন যোজনার আয়ত্তায় আর্থিক সাহায্যও পৌঁছে গেছিল। এই মুদ্রা আয়ত্তায় বিহারে প্রায় আড়াই কোটির লোন বিনা কিছু গ্যারান্টিতেই দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যার মধ্যে ২ কোটি মহিলা ছিলেন এবং ৫০ লক্ষের বেশি অংশীদার রয়েছেন, যারা প্রথমবার লোন নিয়েছেন।