বাংলা হান্ট ডেস্ক : বঙ্গে উত্সবের মরসুম চলছে, যদিও প্রায় শেষের দিকে তবে এখনও কার্তিক পুজো বাকি ছিল, রবিবার সেই কার্তিক পুজো শুরু হয়েছে। বঙ্গের নববিবাহিত দম্পতির বাড়িতে কার্তিক দে আসার চল রয়েছে। তবে এবার সেই কার্তিক এল সোজা তৃণমূল বিধায়কের অফিসে। দেখে বোঝাই যাচ্ছে বেশ কয়েক জন জোর করেই কার্তিককে তৃণমূলের বিধায়ক অফিসে দিয়ে গেছে।
তবে কারা দিয়ে গেল? এই প্রশ্ন তো ঘোরা ফেরা করছে তবে বিরোধীদলের চক্রান্ত কেউ উড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে না।তবে প্রাথমিক ভাবে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কার্যত হেসেই লুটোপুটি খেয়েছেন আরামবাগ মহকুমার গোঘাট বিধানসভার বিধায়ক মানস মজুমদার। জানা গিয়েছে চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসের দিন সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন গোঘাট বিধানসভার বিধায়ক মানস মজুমদার, যেহেতু নববিবাহিত দম্পতিদের বাড়িতে কার্তিক ফেলা হয় তাই মানুষ বাবুর বাড়ি ও কার্যালয় একই জায়গায় বলেই অফিসেই কার্তিক ফেলে দেওয়া হয়েছে এমনটাই মনে করছেন তিনি।
এমনকি এই গোপন কাজটি যে স্থানীয়রাই করেছে সে বিষয়েও সন্দেহ নেই তাঁরা। তবে যেই করুক না কেন ঠাকুরকে তিনি পুজো করতে একেবারে প্রস্তুত তাই আদি সপ্তগ্রামের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে পরিবারের সকলের সঙ্গে সস্ত্রীক মানুষ বাবু পুজোও সারবেন বলে জানিয়েছিলেন সাংবাদিকদের।
তাই কার্তিক আসার পর রীতিমতো উত্সব করে, বাজি ফাটিয়ে কার্তিককে ঘরে তুলেছেন মানসবাবু। শুধু তাই নয় রবিবার কার্তিক পুজো উপলক্ষে মহাসমারোহে পুজো সেলিব্রেট করেছেন।