বাংলা হান্ট ডেস্ক: “পথে প্রবাসে” অন্নদাশঙ্কর রায় “চাঁদের পাহাড়” বিভূতিভূষণ ‘আরণ্যক” বিভূতিভূষণ । হ্যাঁ, প্রকৃতির এক অপরূপ লীলা খেলা দেখিয়েছেন তাদের সাহিত্য সৃষ্টিতে। তেমনই কাশ্মীর ভ্রমণের অন্যতম ভূস্বর্গ তা ভারত কেন পৃথিবীর ভ্রমণ পিপাসু মানুষের কাছে অজানা। কিন্তু কাশ্মীর ছিল এতদিন অন্য এক শাসনের অধীন। অধীন যেখান থেকে বেরিয়ে আসতে সময় লেগে গেল কয়েক শতক। বেরিয়ে আসার সাথে সাথেই শুরু হয়ে গেল সরকারের অনুমোদিত পদক্ষেপ। আর এই পদক্ষেপে উন্নয়নের জোয়ার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের তরফে সবুজ সংকেত পাওয়া গিয়েছে এই বিষয়ে। সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে আগামী ৩১ অক্টোবর থেকেই নয়া নিয়মের অধীনে আসবেন জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের প্রত্যেক সরকারি কর্মচারি। এই পদক্ষেপে এই হতে চলেছে কাশ্মীরের এক নতুন অলিখিত খুশির সংযোজন এই পদক্ষেপে উপকৃত হতে চলেছেন প্রায় সাড়ে চার লাখ সরকারি কর্মী।
যাঁরা ৫ অগস্ট পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরের সরকারি কর্মী ছিলেন তাঁরা ৩১ অক্টোবর থেকে দুটি পৃথক কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের সরকারি কর্মী হিসেবে কাজ করবেন। সপ্তম পে কমিশনের নিয়ম মেনে বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধে চালু করলে বার্ষিক ৪,৮০০ কোটি টাকা খরচ বাড়বে কেন্দ্রের। এবার প্রশ্ন ওঠে তখনই পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাদের ষষ্ঠ পে কমিশনের ঢুকতেই সময় লাগিয়ে দিল কয়েক বছর এবং ডিএ এবং এরিয়ার নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে সেখানে কাশ্মীর এগিয়ে গেল কয়েক ধাপ।