ফুলের রাজ্য! উত্তরপ্রদেশের বিমানবন্দর দেখে “হাঁ” পিটারসেন, ভূয়সী প্রশংসা করলেন মুখ্যমন্ত্রীর

বাংলা হান্ট ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) রাজধানী লখনউয়ের বিমানবন্দর এখন বিদেশিদের অত্যন্ত পছন্দ হচ্ছে। সেই তালিকায় রয়েছেন ক্রিকেটের কিংবদন্তিরাও। সম্প্রতি লখনউ থেকে চৌধুরী চরণ সিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩-এর ছবি শেয়ার করে ওই বিমানবন্দরের প্রশংসা করেছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার কেভিন পিটারসেন (Kevin Pietersen)। যদিও, এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার জন্টি রোডস ওই বিমানবন্দরের প্রশংসা করেছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবিও শেয়ার করেন তিনি।

এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, IPL-এ ধারাভাষ্য দিতে ভারতে আসা প্রাক্তন ইংল্যান্ড ক্রিকেটার কেভিন পিটারসেন লখনউ বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩-এর সৌন্দর্যের প্রশংসা করেছেন। তিনি তাঁর পোস্টে একটি ছবি শেয়ার করেছেন। সেই ছবিতে তাঁকে ওই টার্মিনালে দেখা গিয়েছে। এর পাশাপাশি, ওই পোস্টে তিনি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের প্রশংসাও করেন।

https://twitter.com/KP24/status/1784454318495539310

ওই প্রাক্তন ক্রিকেটার তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের করা উন্নয়নমূলক কাজের প্রশংসা করেছেন। তিনি লিখেছেন, “এই মোহনীয় ফুলের পথটি লখনউয়ের একেবারে নতুন বিমানবন্দর টার্মিনালের। এটা সত্যিই বিশ্বমানের। এই সুন্দর রাজ্য উত্তরপ্রদেশের জন্য সবাই মিলে কি চমৎকার কাজ করেছে!”

আরও পড়ুন: T20 বিশ্বকাপের জন্য টিম ইন্ডিয়ার শক্তি ও দুর্বলতা ঠিক কি? কে হবেন রোহিতের এক্স ফ্যাক্টর প্লেয়ার?

ভারত দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে: প্রাক্তন ক্রিকেটার কেভিন পিটারসেন তাঁর পোস্টে আরও লিখেছেন, “আমি নিশ্চিত মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এটি নিয়ে গর্বিত হবেন। ভারত দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।” এদিকে, কেভিন পিটারসেনের এই পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।

আরও পড়ুন: ৭ জন খেলোয়াড় “আউট”! ২০২২-এর T20 বিশ্বকাপের পর কতটা বদলেছে টিম ইন্ডিয়া?

প্রতিবেদনটি লেখার সময় পর্যন্ত প্রায় ৪৭ হাজার জন সেটি লাইক করেছেন। পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে রিটুইটের সংখ্যা। উল্লেখ্য যে, কেভিন পিটারসেন তাঁর পোস্টে যে ফুলের পথটির উল্লেখ করেছেন তা ফিরোজাবাদের কাঁচের কাজ দ্বারা করা হয়েছে। হাতে বানানো এইসব ফুল সাজানো হয়েছে বসন্ত বাহার থিমে।

Sayak Panda
Sayak Panda

সায়ক পন্ডা, মেদিনীপুর কলেজ (অটোনমাস) থেকে মাস কমিউনিকেশন এবং সাংবাদিকতার পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কোর্স করার পর শুরু নিয়মিত লেখালেখি। ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলা হান্ট-এর কনটেন্ট রাইটার হিসেবে নিযুক্ত।

সম্পর্কিত খবর