বাংলাহান্ট ডেস্ক : উৎসবের আবহে ফের অগ্নিকাণ্ড শহরে। রবিবার সন্ধ্যায় আগুন লাগে মানিকতলার (Maniktala Fire) কবিরাজ বাগান এলাকার একটি কারখানায়। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন। দমকলের তৎপরতায় বশে আসে আগুন। দীর্ঘ সময় চেষ্টা চালানোর পর আগুন (Maniktala Fire) নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভবপর হয়।
মানিকতলায় কারখানায় (Maniktala Fire) ভয়াবহ আগুন
প্রাথমিক অনুমান, কারখানার মিটার রুম থেকে লাগে আগুন। মুহূর্তের মধ্যে দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে কারখানা (Maniktala Fire)। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় চতুর্দিক। স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিতেই কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকল। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে চলে আগুন নেভানোর কাজ।

কীভাবে লাগল আগুন: দমকলের অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে ওই কারখানায়। উপরন্তু কারখানায় (Maniktala Fire) দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আগুন। দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিনের দীর্ঘক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে খবর। তবে এই ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। পরপর শহরে অগ্নিকাণ্ডের (Maniktala Fire) ঘটনায় নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়ে উঠে যাচ্ছে প্রশ্ন।
আরও পড়ুন : একহাট লোকের মাঝে মেজাজ হারিয়ে চিৎকার যিশুর! ‘খাদান’ তারকাকে ‘অহংকারী’ তকমা নেটপাড়ার
পরপর শহরে আগুন: কিছুদিন আগেই আমহার্স্ট স্ট্রিট এলাকায় একটি প্রিন্টিং প্রেসে আগুন লাগে। ভয়াবহ আগুনে কার্যত ভস্মীভূত অবস্থা হয় প্রেসে। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের তিনটি ইঞ্জিন। দীর্ঘক্ষণের প্রচেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আসা সম্ভব হয়। ওই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই মানিকতলায় (Maniktala Fire) অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকাবাসীরা।
আরও পড়ুন : ঝাউবনে হাত পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে কিশোরীর দেহ! কোথায় নিরাপত্তা? গোপালপুরের ঘটনায় চাঞ্চল্য
স্থানীয়রা জানান, অনেক দূর থেকে দেখা যাচ্ছিল আগুনের কালো ধোঁয়া। পুলিশ এবং দমকলের তৎপরতায় অনেকের জীবন রক্ষা হয়েছে। তবে কারখানার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও স্পষ্ট নয় বলেই খবর।













