বাংলাহান্ট ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতে সকলে যখন পরিবার পরিজন বা মনের মানুষদের সঙ্গে সেলিব্রেশনে ব্যস্ত তখন মিশমি দাস (mishmee das) অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী। মনের মানুষের হাত ধরে তিনিও পাড়ি দিয়েছিলেন গোয়াতে। কিন্তু পরিকল্পনা অনেক কিছু থাকলেও শেষমেষ ভেস্তে যায় সব। শয্যাশায়ী হয়েই বর্ষবরণ করেছেন ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ এর রিনি।
সিরিয়ালে সব সময় ‘টুকাইদা’কে দখল করার জন্য ষড়যন্ত্র করতে দেখা যায় তাঁকে। ‘পেত্নি’ ঊর্মিকে সরিয়ে নিজে টুকাইদার জীবনে এন্ট্রি নেওয়ার ইচ্ছা তাঁর। যদিও রিনির সে ইচ্ছা এখনো পর্যন্ত পূরণ হয়নি। হবে কিনা তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু বাস্তবে মিশমি ইতিমধ্যেই তাঁর ‘টুকাইদা’কে পেয়ে গিয়েছেন। তাঁর নাম বিশাল ভন।
প্রেমিকের সঙ্গে বর্ষবরণ করতে গোয়ায় উড়ে গিয়েছিলেন মিশমি। কিন্তু সেখানে গিয়ে বাঁধে বিপত্তি। সামুদ্রিক খাবার খেয়ে অ্যালার্জি, পেটের অসুখ বাঁধিয়ে বসেন অভিনেত্রী। ২০২১ এর শেষদিনটা শয্যাশায়ী হয়েই কাটিয়েছেন মিশমি। তবে এখন তিনি অনেকটাই সুস্থ। আজই সকালে কলকাতা ফেরার কথা রয়েছে তাঁর।
যদিও একটা ভাল খবরও রয়েছে। সংবাদ মাধ্যমকে মিশমি জানিয়েছেন চলতি বছরের শেষেই সম্ভবত বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারেন তিনি ও বিশাল। দুই পরিবারের মধ্যে কথাবার্তা চলছে। আপাতত নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত মিশমি। শুধু ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ এর রিনি নয়, ‘রিশতো কা মাঞ্ঝা’ নামে একটি হিন্দি সিরিয়ালেও অভিনয় করছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ম্যাগাজিন দিয়ে নিজের অভিনয়ে পথচলা শুরু করেন মিশমি। অবশ্য তিনি কোনওদিনই ভাবেননি অভিনয় তাঁর পেশা হবে। বরঞ্চ চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হওয়া ছিল তাঁর স্বপ্ন। এই মুহূর্তে ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিকে অভিনয় করছেন তিনি। এছাড়াও ‘বুড়ো সাধু’ ছবি ও কয়েকটি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল মিশমিকে।
‘ভারত আজ পর্যন্ত অলিম্পিকে সোনা পায়নি …’ ভরা মঞ্চে বেফাঁস মমতা