এক টিকিটেই ২.৫ কোটি! লটারিতেই হল লক্ষ্মীলাভ, কৃষক হয়ে গেলেন রাশি রাশি টাকার মালিক

বাংলাহান্ট ডেস্ক : কার ভাগ্য যে কখন কীভাবে সহায় হয় কেউ বলতে পারে না। ভাগ্যের ফেরে ‘আজ যে ফকির কাল সে রাজা’ হয়ে যেতেই পারে। আর সেই ভাগ্য বদলের চাবি হতে পারে ‘লটারি’। ফের মিলল তেমনই এক জ্বলজ্যান্ত প্রমাণ। তবে লটারির মাধ্যমে ভাগ্য ঘুরে যাওয়া, লটারিতে জ্যাকপট জিতে নেওয়া শব্দগুলো শুনতে যতটাই ভাল লাগে বাস্তবে কিন্তু খুব কম মানুষের কপালেই জোটে এই সুযোগ।

লটারি জিতে কোটিপতি হওয়ার সুযোগ সবাই পান না। তবে ওই যে, সবাই না পেলেও কেউ তো পান। ব্যাস! তাঁর ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। ঠিক যেমনভাবে কপাল খুলে গেল সালবিন্দর কুমারের। ধিয়ানপুরের কৃষক সালবিন্দর কুমার লটারি জিতে রাতারাতি হয়ে গেলেন আড়াই কোটি টাকার মালিক। জানা গিয়েছে, ডিয়ার ৫০০ বাই-মান্থলি লটারি থেকে ২৪.০৬.২০২৩ তারিখের ড্র তে প্রথম পুরস্কার জিতেছেন।

আরোও পড়ুন : ইন্টারভিউ দিয়েই সরাসরি চাকরির সুযোগ! ডেটা এন্ট্রি অপারেটর নিয়োগ হবে রাজ্য সড়ক দপ্তরে

সূত্রের খবর, বিজয়ী টিকিটের নম্বর হল ৩১১৭৪০। ইতিমধ্যেই সালবিন্দর কুমার লুধিয়ানায় অবস্তিত নাগাল্যান্ড রাজ্য লটারির নোডাল অফিসারের কাছে পুরস্কারের দাবির ফর্ম সহ তাঁর বিজয়ী টিকিট জমা দিয়েছেন। বিজয়ীর টিকিট জমা দেওয়ার সময় তার সঙ্গে সন্তান ও পরিবারের সদস্যরা ছিলেন। বলা বাহুল্য, ১৯৯১ সাল থেকে ডিয়ার লটারির টিকিট কাটলেও তিনি ভাবতেই পারেননি যে তাঁর ভাগ্য এভাবে বদলে যাবে।

img 20231006 wa0008

তিনি জানিয়েছেন, পরিবারের সাথে মনিকরন মাতাকে দেখে ফেরার পর পরিবার তাকে ডিয়ার লটারির টিকিট কেনার জন্য উৎসাহ দেন। এরপর এই টিকিটটি তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। জানা গিয়েছে, তিনি এই বিশাল পুরস্কার এর অর্থ দিয়ে কৃষি শিল্পকে আরও ভালোভাবে গড়ে তুলবেন এবং বাকি অর্থ সন্তানদের উন্নত শিক্ষা দেওয়ার কাজে নিয়োগ করবেন।

 

 

 

 

Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর