বাংলা হান্ট ডেস্কঃ কাশ্মীর ইস্যু আন্তর্জাতিক মঞ্চে তুলতে গিয়ে আরও একবার ঝটকা খেলো পাকিস্তান। বুধবার ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (European Union) সদস্যেরা এই ইস্যুতে ভারতের সমর্থন করেন। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সংসদের বেশিরভাগ সদস্য ভারতের সমর্থনে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানকে সন্দেহভাজন দেশ বলে আখ্যা দেয়। সংযুক্ত রাষ্ট্রের মানবাধিকার পরিষদে পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ঝটকা খাওয়ার পর এবার ইউরোপিয়ান ইউনিয়নেও জোর ঝটকা খেলো ইমরানের দেশ।
Fulvio Martusciello,Group of European People's Party (Christian Democrats), Italy: Pakistan has threatened to use nuclear arms. Pak is somewhere where terrorists have been able to plan bloody terrorist attacks in Europe without mentioning tremendous human rights violation in Pak pic.twitter.com/7jhYJSPGNj
— ANI (@ANI) September 18, 2019
ইউরোপিয়ান সাংসদ পরিস্কার ভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যে, কাশ্মীর ভারত আর পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী মামলা, আর দুই দেশকেই এই নিয়ে কথাবার্তা বলা উচিত। এই ইস্যুকে শান্তিপূর্ণ ভাবে সমাধানের জন্য দুই দেশের কথাবার্তা চালানোর কথা বলে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সাংসদ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্যেরা এটাও বলেন যে, এই মামলায় তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের কোন প্রশ্নই ওঠেনা। সংসদে ১১ বছরে এই প্রথম কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে চর্চা হল, আর সেখানে এও বলা হল যে, কাশ্মীর নিয়ে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের কোন ভূমিকা নেই।
Ryszard Czarnecki, European Conservatives&Reformists Group,Poland: India is the greatest democracy of the world. We need to look at terrorist acts that took place in India,J&K.These terrorists didn't land from moon.They were coming from neighboring country.We should support India pic.twitter.com/Q0zdYWd8F8
— ANI (@ANI) September 18, 2019
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে পোল্যান্ডের Ryszard Czarnecki বলেন, ‘ভারত বিশ্বের সবথেকে বড় গণতান্ত্রিক দেশ। আমাদের ভারতের জম্মু কাশ্মীর হওয়া জঙ্গি হামলার ঘটনা গুলোতে নজর দেওয়া উচিত। এই জঙ্গিরা চাঁদ থেকে আসেনা। এরা প্রতিবেশী দেশ থেকেই আসে, আমাদের উচিত ভারতের সমর্থন করা। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইতালির সদস্য Fulvio Martusciello বলেন, ‘পাকিস্তান লাগাতার পরমাণু হাতিয়ার ব্যাবহারের হুমকি দিচ্ছে। পাকিস্তান এমনই একটা দেশ, যারা ইউরোপের দেশ গুলোতেও জঙ্গি হামলা করানয় সফল হয়েছিল। পাকিস্তানে রোজই মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়।