বাংলা হান্ট ডেস্কঃ নেপালের মাঝ আকাশ থেকে আচমকাই এদিন নিখোঁজ হয়ে গেল এক বিমান। চার জন ভারতীয় সহ সর্বমোট 22 জন যাত্রীবাহী বিমানের সাথে এদিন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এয়ারক্রাফট অথরিটির। স্বভাবতই, এই ঘটনায় নেপাল সহ নড়েচড়ে বসেছে ভারত সরকারও। এক্ষেত্রে, বড়সড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা একদমই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
সূত্রের খবর, পোখরা থেকে মোট 22 জন যাত্রীকে নিয়ে জমসনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে তারা এয়ার সংস্থার একটি বিমান। সকাল 9 টা 55 মিনিটে টেক অফ করার পরে আচমকাই মাঝ আকাশে গিয়ে এয়ারক্রাফট অথরিটির সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে যায় বিমানটির। চার জন ভারতীয়, তিন জন জাপানি নাগরিক এবং বাকিরা নেপালবাসী বলে জানা গিয়েছে।
এদিন জমসন এয়ারপোর্টের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, “জমসনের ঘাসা নামক এলাকায় এদিন একটি বিকট শব্দ শোনা যায়।” তবে এটি কি বিমান দুর্ঘটনার আগাম সংকেত? এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না মিললেও ইতিমধ্যে বিমান যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য উঠে পড়ে বসেছে নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। মুসতাং এবং পোখরাতে প্রাইভেট হেলিকপ্টার পাঠানোর পাশাপাশি সেনাবাহিনীকেও ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে বলে খবর। তবে বিমানটির খোঁজ পাওয়া এখনো পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।
ভারত সরকারও ইতিমধ্যে নেপাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা শুরু করে দিয়েছে। নেপালের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিকের মতে, “পোখরা থেকে জমসন গামী বিমানটি টেক অফ করার পর হঠাৎই মাউন্ট ধৌলাগিরির দিকে রওনা দেয় এবং এরপরেই বিমানটির সাথে সমস্ত রকম যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে যায়। বর্তমানে আমরা এটিকে খোঁজার জন্য সমস্ত রকম প্রচেষ্টা করে চলেছি।”
“আরও এক ডিভোর্স….”, যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী ভার্মার হতে চলেছে বিচ্ছেদ? জল্পনা উস্কে সামনে এল পোস্ট