বাাংলা হান্ট ডেস্কঃ অস্ট্রেলিয়ার দাবানল চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে গেল যে প্রকৃতি যখন তার ভয়ঙ্কর রূপ দেখায় তখন কিভাবে ধ্বংসলীলা চালায়। ধ্বংসলীলার মাঝেই উঠে আসলো একের পর এক প্রাণীর অবলুপ্তির ঘটনা। তারা ভয়ে আঁতকে উঠে দৌড়ে চলে আসে মানুষের কাছে জলের আশায়। খাবারের আশায় করছে তারা একমাত্র বাঁচার তাগিদে। এমন ধরনের বিরল দৃশ্য হয়তো পৃথিবী দেখবে না কখনো কিন্তু তার মাঝেই যেন এক নতুন অধ্যায় রচে দিয়ে গেল পৃথিবীর মানচিত্রে।
৭১ বছর বয়সী এই ফটোগ্রাফার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার তোলা ছবি পোষ্ট করার পর তা হাজার হাজার শেয়ার হয়েছে। ভয়াবহ এই বিপর্যয়ের মাঝেই মানুষের মনে আশার সঞ্চার করেছে এসব ছবি।
এটি এক ধরনের বেঁচে থাকার পদ্ধতি যাতে গাছের গুঁড়ির বাইরের অংশ পুড়ে গেলেও সেই কুঁড়ি বেঁচে যায়। ঘাস ও অনেক প্রজাতির ঝোপঝাড় শিকড় থাকে মাটির অনেক নিচে লুকানো। আগুন নিভে গেলে তাই তাদের পক্ষে দ্রুত কুঁড়ি গজানো সম্ভব হয়। আর এমনই কিছু ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় যা দেখে পরিবেশপ্রেমী থেকে সাধারণমানুষ-এর মনে কিছুটা হলেও আশার অঙ্কুরোদগম জেগেছে যা থেকে হয়তো ভবিষ্যতের মহীরূহ এক বিশাল বড় করবে বনচ্ছায়া তৈরি করবে। এমনও ছবি দেখা গেছে যেখান ছাই ফুটে জন্ম নিচ্ছে চারা গাছ। এমন সমস্থ ছবি ও খবর নিঃসন্দেহে বিশ্ববাসীকে আনন্দিত করছে।