বাংলা হান্ট ডেস্কঃ রাষ্ট্রসংঘে (United Nations) ধার্মিক স্বাধীনতা নিয়ে চলা চর্চায় আবারও পাকিস্তান (Pakistan) আর চীন (China) ধমক খেলো। আমেরিকা ধার্মিক স্বাধীনতা নিয়ে চীন আর পাকিস্তানকে ধমক দেয়। আরেকদিকে কানাডা আর ব্রিটেন পাকিস্তানে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচারের কাহিনী তুলে পাকিস্তানের ইমরান খান সরকারকে ধমক লাগায়।
রাষ্ট্রসংঘে আমেরিকার দূত স্যাম ব্রাউনব্যাক (Sam Brownback) বলেন, পাকিস্তানে থাকা সংখালঘুদের উপর রোজই ভেদাভেদ করে প্রতারিত করা হচ্ছে। এরকম ভাবেই চীনে লাগাতার ধার্মিক স্বাধীনতা খর্ব করে অনুচিত নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে। দুটি দেশেই যেমন ভাবে সংখ্যালঘুদের সাথে ব্যাবহার করা হচ্ছে, সেটা খুবই চিন্তাজনক। আমরা চীনের সরকারের কাছে সমস্ত মানবাধিকার আর মৌলিক স্বাধীনতার সন্মান করার আবেদন জানাচ্ছি।
Sam Brownback, US Ambassador-at-Large for International Religious Freedom, at UN meet on Safety of Religious Minorities, in New York: We remain deeply concerned about the Chinese government escalating widespread and undue restrictions on religious freedom in China. pic.twitter.com/Yr5g51W05f
— ANI (@ANI) August 23, 2019
রাষ্ট্রসংঘের প্রধান অ্যান্তনিও গুতিরেস গোটা বিশ্বের দেশের কাছে ধর্মের নামে হিংসা ছড়ানো কম করার আবেদন জানিয়েছেন। অ্যান্তনিও গুতিরেস বলেন, মুসলিম, হিন্দু, আর খ্রিষ্টানদের বিরুদ্ধে ঘৃণা আর অত্যাচারের মনোভাব খতম করা খুবই দরকার। এই মামলা গোটা বিশ্বের কাছে খুবই চিন্তাজনক। রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতিরেস বলেন, ধর্মের নামে কোন ব্যাক্তির বিরুদ্ধে হিংসা হওয়া উচিত না। সংযুক্ত রাষ্ট্রের প্রধান অ্যান্তনিও গুতিরেস বিশ্বের প্রতিটি দেশকে ধর্ম নিয়ে হওয়া হামলা থামানোর জন্য আর এর পিছনে থাকা ব্যাক্তিদের উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেন।