করোনা বদলে দিয়েছে পৃথিবীবাসির জীবন। এই মুহূর্তে প্রচুর মানুষ মৃত্যুর সাথে লড়াই করছে। আর বেঁচে থাকা মানুষের লড়াই করার একটাই অস্ত্র হলো সামাজিক দূরত্ব। সকাল আর সকালের মতন নেই রাতটাও কেমন শুনশান করছে।
রাস্তা জন মানবহীন। জানিনা কবে এই অভিশাপ বাঁধা পেড়িয়ে করোনা মুক্ত জীবন পাবেন মানুষ। কেউই ভাবেনি একদিনের এভাবেই মৃত্যু ভয়ে ঘরে বসে কুঁড়ে কুঁড়ে মরতে হবে, না কেউই ভাবেনি এতো সুন্দর পৃথিবীটাও একদিন থমকে যাবে। কিন্তু হ্যাঁ তার মধ্যেই মানুষ রোজ স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দেখে আবার সব স্বাভাবিক হবে কোরোনার অভিশাপ কেটে যাবে।
২০ এপ্রিল, কোহিমা জেলা প্রশাসন রায় দিয়েছে যে কোনও রাস্তার বেচাকেনা চলবে না। আর সেই কথা মাথায় রেখেই সবাই বেচা কেনার কাজ করছে। এখানে বাজার এর দোকানদার একটা নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।যারা সবজি কিনতে আসবেন তারা একটাই নির্দিষ্ট দূরত্ব মেনে দাঁড়াবে।
এছাড়াও সবজির দাম যেটা হবে সেই টাকা সামনে টাকা রাখার পাত্র থাকবে সেখান ফেলে দিতে পারবে। সবজি স্টলটি মন্ত্রীর পার্বত্য অঞ্চলের পুরানো সিএম বাসভবন মোড়ের রাস্তায় দিকে। আর এই দোকানে এই নিয়ম করা হয়েছে। কারণ অনেকে শাকসব্জী কেনার শেষ হলে তাকে সঠিক দাম দেয় না। তাই সবাই মেনে এই নতুন আর সুরক্ষিত নিয়ম করা হয়েছে।কোহিমার এক বিক্রেতা তার সমস্ত আস্থা এবং আশা জনগণের সততা এবং একটি ছোট জারে রাখার সময় সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য একটি ধারণা নিয়ে এসেছিলেন। আর এখন সেই নিয়ম মেনে চলা হচ্ছে।