এই মুহুর্তে নেটপাড়া জুড়ে ভাইরাল (viral) পুলিশি অত্যাচারের ভিডিও (video)। বিজেপি (bjp) নেতা কৈলাস বিজবর্গীয় নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে এই ভিডিও পোস্ট করে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন রাজ্যের শাসক দলের প্রতি। জানা যাচ্ছে, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অভিযোগে বুলেট রায় নামে এক এক বিজেপি সমর্থককে গ্রেপ্তার করে খড়দহ থানার পুলিশ। তারপরেই দলীয় কর্মীরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে ব্যাপক লাঠিচার্জ করে। যার ফলে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন বিজেপি সমর্থক।
বুধবার সকালে পানিহাটির তেজপালের মাঠে তৃণমূলের জনসভার প্রস্তুতি চলছিল জোরকদমে। তৃণমূলের অভিযোগ, কয়েক জন অপরিচিত যুবক সেখানে তাদের ছবি তুলছিল। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করতেই সেই দলের এক যুবক আগ্নেয়াস্ত্র বের করে হুমকি দেয়। ঐ যুবকের নাম বুলেট রায়। সে বিজেপির খড়দহ ১ নম্বর মণ্ডলের যুব মোর্চার সম্পাদক। এরপরেই তাকে অস্ত্র আইনে গ্রেপ্তার করে খড়দহ থানার পুলিশ।
যদিও ভারতীয় জনতা পার্টির অভিযোগ, বুলেটের হাতে অস্ত্র দিয়ে গ্রেফতার করিয়েছে রাজ্যের শাসক দল। গ্রেপ্তারের পর বুলেটের মুক্তির দাবিতে খড়দহ থানার সামনে চলে বিজেপির বিক্ষোভ। বিটি রোডে টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধও করা হয়। বিজেপির এক প্রতিনিধি দল কথা বলতে থানায় ঢুকলে পরিস্থিতি চরমে ওঠে। এরপরেই লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, পুলিশ কারো কলার ধরে হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, কারো বা লাঠি চার্জের ফলে মুখ থেকে গলগল করে বেরোচ্ছে রক্ত। ভিডিও পোস্ট করে শাসক দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। বিজেপির দাবি অন্তত ৪০ জন কর্মী আহত হয়েছে।
खरदाह पुलिस स्टेशन विरोध दर्ज कराने गए बीजेपी कार्यकर्ताओं पर पुलिस ने लाठीचार्ज किया।
महिलाओं के खिलाफ पुलिस की कार्रवाई देखें।
एक महिला मुख्यमंत्री होते हुए राज्य में महिलाओं के साथ @WBPolice असंवेदनशील और अमानवीयता व्यवहार कर रही है!
शर्म करो ममताजी
जनता मांफ नहीं करेगी। pic.twitter.com/XCp7WbaDPx
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) December 23, 2020