বাংলা হান্ট ডেস্কঃ লকডাউনের মধ্যে কেন্দ্রের দল পশ্চিমবঙ্গে পাঠানো নিয়ে কেন্দ্র আর রাজ্যের তরজার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী (Mamata Banerjee) মাগদর্শনের জন্য রাজনৈতিক রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) সাহায্য চাইলেন। একটি দৈনিক সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রশান্ত কিশোরকে কার্গো ফ্লাইটে করে কলকাতায় আনা হয়েছে। উনি এমন সময় রাজ্যে এসেছেন, যখন মোদী সরকারের তরফ থেকে লকডাউনের পরিস্থিতির পরিদর্শনের জন্য ইন্টার-মিনিস্ট্রিয়াল সেন্ট্রাল টিম (IMCT) রাজ্যে এসেছে।
एक से एक “दुर्लभ मूर्ख “ इस पृथ्वी पे उपलब्ध हैं , हे माँ आपदा विपदा में Dr ,नर्स ,पारामेडिकल , मास्क , sanitiser, वेंटिलेटर और अन्य समान कार्गो विमान से मँगवाते हैं और दीदी ने इतना भारी समान मँगवाया , चेहरा चमकाना हैं तो पार्लर जाइए लेकिन वो भी बंद हैं शायद इसीलिए दूसरा Corona pic.twitter.com/gt4tHvx0WG
— Dr Ajay Alok (@alok_ajay) April 23, 2020
মমতা ব্যানার্জীর দল TMC এর সাথে যুক্ত সুত্র অনুযায়ী, প্রশান্ত কিশোর সোশ্যাল মিডিয়ায় বিরোধী দল আর মিডিয়া চ্যানেলের অভিযোগের পাল্টা পদক্ষেপের পর্যবেক্ষণ করবেন। রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রশান্ত কিশোর TMC সাংসদ তথা মমতা ব্যানার্জীর ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জীর বার্তা পাওয়ার পরেই দিল্লী থেকে কলকাতা এসেছেন।
এবার এই বিষয়ে বিহার সমেত দিল্লীতে রাজনীতি শুরু হয়েছে। এবার জেডিইউ আর বিজেপি প্রশান্ত কিশোর এবং মমতা ব্যানার্জীকে নিজেদের নিশানায় নিয়েছে। জেডিইউ নেতা অজয় অলোক বলেছেন, প্রশান্ত কিশোরের লজ্জা হওয়া উচিৎ। লকডাউনের লঙ্ঘন করে তিনি দিল্লী থেকে কলকাতা চলে গেছেন। কার্গো বিমানে জরুরী বস্তু যায়, পিকে কি করে ওই বিমানে চলে গেলো? অজয় অলোক এই বিষয়ে একটি ট্যুইটও করেছেন।
আরেকদিকে বিজেপির নেতা নিখিল আনন্দ বলেছেন, প্রশান্ত কিশোর লকডাউনে কার্গো ফ্লাইটে লুকিয়ে কলকাতা চলে গেছেন। বাংলায় লকডাউনের পরিস্থিতি সামলানোর জন্য ওনাকে ডাকা হয়েছে। নিখিল আনন্দ বাংলার সরকারকে ব্যর্থ বলেন, এবং তিনি জানান, যেই সময় বিশেষজ্ঞদের ডাকা উচিৎ সেই সময় সরকারের প্রশংসা করাতে প্রশান্ত কিশোরকে ডাকা হচ্ছে।