কেন্দ্রীয় আয়ুশ রাজ্য প্রতিমন্ত্রী শ্রীপাদ নায়েক দাবি করেছিলেন যে আয়ুর্বেদ চিকিত্সা ব্রিটেনের যুবরাজ চার্লসকে করোনার সংক্রমণ থেকে পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করেছিল।
কিন্তু সেই দাবী প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।এমনকি প্রিন্স চার্লস এর মুখপাত্র জানান যে সেও এই নিয়ম অনুসরণ করেছে। এর বেশী কিছুই নয়। প্রিন্স অফ ওয়েলস যুক্তরাজ্যে এনএইচএস (জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা) এর চিকিত্সার পরামর্শ অনুসরণ করেছিলেন।শোনা গেছে জার্মানি থেকে কিছু ওষুধ আনা হয়েছিলো তাতে প্রিন্সের সুস্থ হওয়ার কথা কিন্তু এসবের মধ্যে কোথাও যেন মনে হয় সেই দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর থেকেই দু দেশের দ্বন্দ্ব যেন এখনো থামেনি। আর সেই কথা জানাতে রাজি হয়নি।
তারা এর চেয়ে বেশি কিছু করেনি। ২৫ শে মার্চ প্রিন্স চার্লসের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তারপরে চিকিৎসা শুরু হয়। গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় নয় লক্ষের কাছাকাছি । মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৩৩ হাজারের বেশী মানুষের।
করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। আর তার মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত সংখ্যা।আর ভারোতেও এই মুহূর্তে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১২০০ এর বেশী।