বাংলাহান্ট ডেস্কঃ গত ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনে বৃষ্টির সতর্কতা জানিয়েছিল আবহাওয়া দপ্তর। বড়দিনে বৃষ্টি না হলেও ২৬ ডিসেম্বর থেকেই দক্ষিন বঙ্গের বিভিন্ন অঞ্চলে হয়েছে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। যার ফলে জাঁকিয়ে পড়েছিল শীত। পুরুলিয়ার বেগুনকোদরে খড়ের ওপর বরফ জমার অপরিচিত দৃশ্যও ভাইরাল হয়েছিল সামজিক মাধ্যমে। দক্ষিন ও পশ্চিমের বিভিন্ন জেলায় চলেছিল শৈত্যপ্রবাহ।
এবার ফের একবার বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর হাওয়া অফিস। আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর মঙ্গলবার আবার বাংলায় ডুকবে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। যার জেরে আবারো হবে বৃষ্টিপাত। আবহাওয়া বিদদের মতে ২ ও ৩ জানুয়ারি হতে পারে এই বৃষ্টিপাত।
আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১0 ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে। যা স্বাভাবিকের থেকে ৪ ডিগ্রি কম। গত ২৪ ঘণ্টায় শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও ছিল ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার ছিল এবছর শীতের শীতলতম দিন। শহরের সর্বনিম্ন তাপামাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি নীচে নেমে গিয়েছিল। রবিবার তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্য জুড়ে ফের জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়বে। ফলে বর্ষশেষে যে টি টোয়েন্টি খেলবে শীত তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
প্রসঙ্গত,প্রায় ৫৫ বছর পরে প্রচন্ড শীতের মুখোমুখি জয়পুর । তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলিসিয়াসেরও নীচে । ১৯৬৪ সালে জয়পুরের তাপমাত্রা নেমেছিল শূন্যের নীচে । গতকাল দিল্লির তাপমাত্রা ছিল ১.৪ ডিগ্রি । রাজধানী জয়পুর ছাড়াও রাজস্থানের ৬ জেলায় তাপমাত্রা মাইনাসে পৌঁছেছে। উত্তর ভারতের ৬ জেলায় শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা জারি হয়েছে।