বাংলা হান্ট ডেস্ক: দুর্গাপুজোর রেশ এখনো অব্দি কেটে উঠতে পারেনি। কারণ, আপনি এখন যার বাড়িতে যান না কেন সেখানে কালীপুজোর আগে অব্দি বিজয়া দশমীর একটা পর্ব চলতে থাকে। এবার এই বিজয়া উপলক্ষে সকলে নানান রকমের মিষ্টির আয়োজন করে। কিন্তু আপনার বাড়িতে যদি বিজয়া অথবা সপ্তাহের শেষে বন্ধু বান্ধব আসে তাহলে এই বিজয়ার আড্ডায় তাদেরকে রান্না করে খাওয়ান ‘ফিশ টিক্কা’ (Recipe)। প্রণালী রইল।
বিজয়ার হোক বা সপ্তাহের শেষের আড্ডার সঙ্গে রাখুন ফিশ টিক্কা (Recipe)
পুজোর পর সপ্তাহের শেষে বাড়িতে বন্ধু বান্ধব অথবা অতিথির আগমন। এবার আপনি ভাবছেন তাদের কি খেতে দেবেন। চিন্তার কিছু নেই। অল্প সময়ে বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন ফিশ টিক্কা। তাও আবার সহজ পদ্ধতিতে। রেসিপি রইল (Recipe)।
আরও পড়ুন: ধনতেরাসের আগে ফের বাড়ল হলুদ ধাতুর দর! কপালে ভাঁজ মধ্যবিত্তের, ১ গ্ৰাম সোনার দাম কত হল?
উপকরণ:
ভেটকি মাছের ফিলে: ১০ টি
জল ঝরানো টক দই: ২ টেবিল চামচ
হলুদ গুঁড়ো: ১ চা চামচ
গরম মশলার গুঁড়ো: ১ চা চামচ
লেবুর রস: ২ টেবিল চামচ
মাখন: ১ টেবিল চামচ
আদা-রসুন বাটা: ১ চা চামচ
কাসুন্দি: ২ টেবিল চামচ
কসুরি মেথি: ১ চা চামচ
সরষের তেল: ২ টেবিল চামচ
লঙ্কা গুঁড়ো: ১ চা চামচ
নুন: স্বাদমতো
প্রণালী: প্রথমে ভেটকির ফিলে ভাল করে ধুয়ে নিন। এরপর তাতে আদা,রসুন বাটা, লেবুর রস ও নুন মাখিয়ে ২০ মিনিট ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর একটি পাত্রে জল ঝরানো টক দই, হলুদ গুঁড়ো, গরম মশলার গুঁড়ো, কসুরি মেথি, কাসুন্দি, লঙ্কা গুঁড়ো, সরষের তেল দিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিন। এ বার ওই মিশ্রণে মাছগুলি দিয়ে আরও কিছু ক্ষণ রেখে দিন। তারপর প্যানে মাখন দিয়ে মাছের (Fish) টুকরোগুলি ভাল করে সেঁকে নিন। এরপর একটি পাত্রে কবাবগুলি রেখে দিন। এরপর আরও একটি ছোট পাত্র রাখুন। এবার গ্যাসে কয়লা গরম করে সেই বাটিতে রেখে দিন। পাশাপাশি ওই কয়লার উপর একটু মাখন দিয়ে বড় বাটিটি ঢেকে দিন। এবার কয়লার পোড়া গন্ধ মিশে যাবে মাছের সঙ্গে। তারপর পুদিনার চাটনি বা কাসুন্দির সঙ্গে পরিবেশন করুন ফিশ টিক্কা (Recipe)।