বাংলা হান্ট ডেস্ক ঃ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট তথ্য পেলেই এনকাউন্টার করা উচিৎ, এ রাজ্যে চালু হওয়া দরকার এনকাউন্টার পলিসি,ফের বিতর্কিত মন্তব্য রাজ্য বিজেপির হেভিওয়েট নেতা সায়ন্তন বসুর। হায়দ্রাবাদ গণধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের এনকাউন্টার করে মেরে ফেলার ঘটনাও এক বাক্যে সমর্থন সায়ন্তন বসুর। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা রোডের এক দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসে তিনি বলেন,” অপরাধ কমাতে যোগীর রাজ্যে শুরু হয়েছে এনকাউন্টার পলিসি। পার্কস্ট্রিট, কামদুনির ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে তাই তাদেরকেও একই ভাবে এনকাউন্টারে মেরে ফেলা উচিত বলেও মন্তব্য করেন সায়ন্তন বসু।
আর তারই মন্তব্যকে ঘিরেই উঠছে নানা প্রশ্ন, জারি বিতর্কও, তিনি বলেন যেভাবে এই ঘটনার জেরে সারাদেশে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তাতে হায়দ্রাবাদের পুলিশের কাছে যদি উপযুক্ত প্রমাণ থাকে তাহলে হায়দ্রাবাদ পুলিশ যে পদক্ষেপ নিয়েছে সেটাই শ্রেষ্ঠ, অন্যদিকে রাজ্যের তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন ভোটে পরাজিত হয়েছে বিজেপি সেখানে নতুন করে ফুল ফোটাতে পেরেছে বর্তমান শাসকদল, এরপর থেকেই একাধিক জায়গা থেকে বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ উঠে আসছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে সে ক্ষেত্রে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু বলেন তৃণমূল যদি এই তিনটি আসন যে তারপরে ভাবে বিজেপি টাকে তুলে দেবে, আমরা গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি সারাদেশের আমাদের যা শক্তি রয়েছে তাতে তিন মাসের মধ্যে তৃণমূলকে উঠিয়ে দিতে পারি এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সায়ন্তন বসু,এদিন দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাপতি অমিত কুমার দাস জেলা সহ-সভাপতি রাজিব কুণ্ডু, মন্ডল সভাপতি হরে রাম সিং, মন্ডল যুব সভাপতি সুখেন্দু হাওলাদার সহ একাধিক ব্লক বিজেপি নেতৃত্ব।