বাংলাহান্ট ডেস্কঃ দেশ জোড়া বেহাল অর্থনীতি ও বেকারত্বের কারনে দেশের সকল মানুষের নজর ছিল বাজেটে। সেদিন শেয়ার বাজার খোলার সাথে সাথেই কিছুটা নিচেই ছিল সেনসেক্স। এমনকি নীচের দিকে ছিল নিফটিও। সকালে বাজার খুলতেই সেনসেক্স ২২৩.৬৫ পয়েন্ট পড়ে ৪০ হাজার ৪৯৯.৮৪ পয়েন্টে নেমে যায়। নিফটি নেমে হয় ১১৯০৫ পয়েন্ট। প্রি ওপেন বি এস ই সেনসেক্স ট্রেডিংয়ে ১২০২.৯২ পয়েন্ট নেমে গিয়েছিল সূচক। তখন তা ঘোরাফেরা করছিল ৩৯৫২০.৫৭ পয়েন্টে। দিনের শেষে বাজার আরো পড়েছিল।
তার পর মঙ্গলবার থেকে টানা তিনদিন দালাল স্টিটে নামেনি শেয়ার সূচক। শেয়ার বাজারের উন্নতিতে খুশি অর্থ লগ্নীকারী এবং ব্যবসায়ীরা। দাম অনেকটাই বেড়েছে একাধিক সংস্থার শেয়ারের।
শেয়ার বাজারে জোয়ারের কয়েকটি কারণ জানাচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা।
শেয়ার হাজার চাঙ্গা হওয়ার অন্যতম কারণ হিসাবে উঠে আসছে আগামী দিনের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এর নতুন মূদ্রা নীতি । নতুন অর্থ প্রাপ্তির আশায় রয়েছেন ব্যবসায়ীরা ।
সামগ্রিক ভাবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মূদ্রাস্ফীতি চরমে উঠেছে।এই চরম মুদ্রাস্ফীতির কারনে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কর কমানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে ।
আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেশ খানিকটা কমেছে। যার প্রভাব পড়ছে ভারতের শেয়ার বাজারেও।
গত বেশ কয়েক বছর ধরে টাকার দাম পড়েছিল, কিন্তু বিগত কয়েক দিনে টাকার দামে কিছুটা স্থিতাবস্থা দেখা যাচ্ছে যে কারনে লোকসানের সম্ভাবনা কমছে ব্যবসায়িদের। অর্থ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে তাই তারা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন