বাংলা হান্ট ডেস্ক: রাস্তায় বেরিয়ে এটা ওটা খেতে আমাদের সকলের মন চায় (Street Food)। কিন্তু রাস্তার খাবার তো স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী নয়! এই চিন্তা মাথায় ঘুরতে থাকলেও মন আর পেট বারবার উঁকি দেয় স্ট্রিট ফুডের দিকে। এবার ভাবনার বিষয় স্বাস্থ্যকর স্ট্রিট ফুড আদেও পাওয়া সম্ভব কিনা। আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি, ভারতের প্রতিটি শহরে এমন কিছু রাস্তা-ঘাটে খাবার দাবার পাওয়া যায় যা স্বাস্থ্যের পক্ষে যেমন পুষ্টিকর তেমনি স্বাদে ভরপুর।
হেলদি স্ট্রিট ফুড খুঁজছেন কোন খাবারগুলি নির্ভয়ে খেতে পারেন! (Street Food)
স্ট্রিট ফুড খেতে ভালোবাসেনা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। কিন্তু এই স্ট্রিট ফুড থেকে হয় নানান ধরনের শারীরিক সমস্যা। যার ফলে স্ট্রিট ফুড খেতে ইচ্ছে করলেও অনেক সময় শরীরের কথা ভেবে পিছু পা হই আমরা সকলে। তবে আর চিন্তার দরকার নেই। আপনি অনায়াসে খেতে পারেন স্ট্রিট ফুড। তাও আবার হেলদি। কি! অবাক হচ্ছেন। অবাক হওয়ার কিছু নেই। আজ আপনাদের বেশ কিছু হেলদি স্ট্রিট ফুডের হদিশ দেব।
অফিসে কাজ করছেন। বিকেল গড়াতেই মন চেয়েছে কিছু চটপটা খেতে। উল্টাপাল্টা কিছু না খেয়ে বরং খাওয়া যেতে পারে ঝাল মুড়ি। এতে পেঁয়াজ, শশা, টমেটো, লঙ্কা দিয়ে মেখে খেলে পরে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হবে না। বরং খেতে ভালো লাগবে। অথবা সন্ধ্যের সময় খেতে পারেন দই বড়া। দইবড়া ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই বড়া মূলত বিউলির ডাল দিয়ে তৈরি হয়। এছাড়াও, বিউলির ডালে আছে প্রোটিন। আর দইয়ে আছে প্রোবায়োটিক।
সন্ধ্যের সময় খেতে পারেন বাদাম মাখা। কারণ বাদামে রয়েছে প্রোটিন। ফলে ডায়েট একদিকে যেমন বজায় থাকবে অপরদিকে চটপটা খাবার খাওয়া যাবে। এছাড়াও আপনি খেতে পারেন ঘুগনি। ঘুগনি মূলত মটর ডাল দিয়ে হয়। মটর ক্ষতিকারক নয়। তাছাড়া টক মিষ্টি দিয়ে খেলে খেতে দিব্য লাগে।