বাংলা হান্ট ডেস্কঃ বেশ কিছুদিন ধরেই তৃণমূল দলের সঙ্গে মতের মিল হচ্ছিলোনা শুভেন্দু অধিকারীর। প্রসঙ্গত, ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে নিয়ে বেশ কিছু অভিযোগ ছিল তার।
যদিও বিধানসভা নির্বাচনের আগে শুভেন্দু অধিকারীর মত দাপুটে নেতা কে হারাতে চায়নি তৃণমূল দল। সে কারণেই দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সৌগত রায়ের মতন প্রবীন নেতাকে দায়িত্ব দিয়েছিল শুভেন্দু বাবুর সঙ্গে সব বোঝাপড়া মিটিয়ে নিতে।তবে বার দুয়েক বৈঠকের পরেও সমস্যার সমাধান হয়নি। নিজের সিদ্ধান্তে অনড় ছিলেন শুভেন্দু বাবু।
বেশ কিছুদিন আগেই নানান রকম রাজনৈতিক সভা করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।সেখানে ব্যানারে লেখা থাকতো ‘আমরা দাদার অনুগামী’। এই পোস্টারের পরেই রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করেন,তৃণমূল ছেড়ে নিজস্ব দল গঠন করতে চলেছে শুভেন্দু বাবু। আবার একাংশের দাবি ছিল, বিজেপিতে যোগ দেবেন শুভেন্দু বাবু।জল্পনা আরও উস্কে কিছুদিন আগেই নিজের মন্ত্রিত্ব পদ থেকে ইস্তফা দেন শুভেন্দু অধিকারী।
অবশেষে সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে গতকাল সৌগত রায় জানান, অন্য কোনও দলে যোগ দিচ্ছেন না শুভেন্দু অধিকারী। তৃণমূলেই থাকছেন তিনি।গতকাল উত্তর কলকাতার একটি বাড়িতে প্রশান্ত কিশোর ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন শুভেন্দু অধিকারী।
ওই বৈঠকে মধ্যস্থতা করেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ও সৌগত রায়। বৈঠক শেষে সৌগত বাবু জানান, ‘আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। প্রায় দু’ঘণ্টা আলোচনা হয়েছে। বাকি যা বলাট শুভেন্দু নিজেই বলবে।’
তৃণমূলের শীর্ষ নেতারা আশাবাদী ছিলেন, আজ তৃনমূলে থাকার কথা নিজের মুখে জানাবেন শুভেন্দু বাবু। তবে ঘটে উল্টো। কাল সব বোঝাপড়া মিটমাট হয়ে যাওয়ার পর আজ সকাল 11 টায় তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়কে এসএমএস করে শুভেন্দু অধিকারী জানান, তৃণমূল ছাড়ছেন প্রাক্তন পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘তৃণমূলে থেকে একসঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়।’
গতকাল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে একসঙ্গে বসে সব মিটমাট হয়ে যাওয়ার পর রাতারাতি শুভেন্দু অধিকারীর এই সিদ্ধান্তে স্তম্ভিত রাজনৈতিক মহল।
বিগ ব্রেকিং : ‘তৃণমূলের থাকবেন না, তৃণমূলে থেকে একসঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়’ সৌগত রায়কে স্পষ্ট জানালেন শুভেন্দু
বাংলা হান্ট ডেস্কঃ বেশ কিছুদিন ধরেই তৃণমূল দলের সঙ্গে মতের মিল হচ্ছিলোনা শুভেন্দু অধিকারীর। প্রসঙ্গত, ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে নিয়ে বেশ কিছু অভিযোগ ছিল তার।
যদিও বিধানসভা নির্বাচনের আগে শুভেন্দু অধিকারীর মত দাপুটে নেতা কে হারাতে চায়নি তৃণমূল দল। সে কারণেই দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সৌগত রায়ের মতন প্রবীন নেতাকে দায়িত্ব দিয়েছিল শুভেন্দু বাবুর সঙ্গে সব বোঝাপড়া মিটিয়ে নিতে।তবে বার দুয়েক বৈঠকের পরেও সমস্যার সমাধান হয়নি। নিজের সিদ্ধান্তে অনড় ছিলেন শুভেন্দু বাবু।
বেশ কিছুদিন আগেই নানান রকম রাজনৈতিক সভা করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।সেখানে ব্যানারে লেখা থাকতো ‘আমরা দাদার অনুগামী’। এই পোস্টারের পরেই রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করেন,তৃণমূল ছেড়ে নিজস্ব দল গঠন করতে চলেছে শুভেন্দু বাবু। আবার একাংশের দাবি ছিল, বিজেপিতে যোগ দেবেন শুভেন্দু বাবু।জল্পনা আরও উস্কে কিছুদিন আগেই নিজের মন্ত্রিত্ব পদ থেকে ইস্তফা দেন শুভেন্দু অধিকারী।
অবশেষে সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে গতকাল সৌগত রায় জানান, অন্য কোনও দলে যোগ দিচ্ছেন না শুভেন্দু অধিকারী। তৃণমূলেই থাকছেন তিনি।গতকাল উত্তর কলকাতার একটি বাড়িতে প্রশান্ত কিশোর ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন শুভেন্দু অধিকারী।
ওই বৈঠকে মধ্যস্থতা করেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ও সৌগত রায়। বৈঠক শেষে সৌগত বাবু জানান, ‘আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। প্রায় দু’ঘণ্টা আলোচনা হয়েছে। বাকি যা বলাট শুভেন্দু নিজেই বলবে।’
তৃণমূলের শীর্ষ নেতারা আশাবাদী ছিলেন, আজ তৃনমূলে থাকার কথা নিজের মুখে জানাবেন শুভেন্দু বাবু। তবে ঘটে উল্টো। কাল সব বোঝাপড়া মিটমাট হয়ে যাওয়ার পর আজ সকাল 11 টায় তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়কে এসএমএস করে শুভেন্দু অধিকারী জানান, তৃণমূল ছাড়ছেন প্রাক্তন পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘তৃণমূলে থেকে একসঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়।’
গতকাল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে একসঙ্গে বসে সব মিটমাট হয়ে যাওয়ার পর রাতারাতি শুভেন্দু অধিকারীর এই সিদ্ধান্তে স্তম্ভিত রাজনৈতিক মহল।