এর মধ্যেই ২০২১ এ বাংলা কার দখলে থাকবে সেই নিয়ে দেখা গেছে প্রাক আবহাওয়া। ২০২১ এর আগেই একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে বিজেপি তৃণমূলকে ছাপিয়ে গিয়েছে বাংলায়। এই সমীক্ষা জানাচ্ছে, বর্তমানে বিজেপির ভোট শতাংশ ৪০.৫ শতাংশ। আর তৃণমূলের পক্ষে ভোট ৩৬.৩ শতাংশ। কিন্তু ২০১৯ সালের নির্বাচনী ফলাফল কিন্তু ছিলো এর উল্ট মানে সেখানে পিছিয়ে ছিলো বিজেপি আর এগিয়ে ছিলো তৃণমূল।
২০১৯-এ তৃণমূল বিজেপির তুলনায় বেশি ভোট পেয়েছিল।ইতিমধ্যেই দেশের সব রাজ্য জুড়েই মানুষ বিজেপি বিদ্বেষী হয়ে উঠেছে।এনআরসি ,সিএএ ,সিএবি ,এনপিআর নিয়ে দেশের আমজনতা এখন মোদী সকারের ওপর ক্ষিপ্ত। তাদের কাছে এই নিয়ম গ্রহন করার মতন নয়। আবার এই রাজ্যে মমতা তার বারংবার বিরোধীতা করে বলে গেছেন তিনি থাক্ে এই রাজ্যে কিছুতেই এন আর সি হবে না।
মানুষ ওঅারনে বিভ্রান্ত না হয় সেইজন্য তিনি বারংবার প্রচার করে গেছেন। তিনি জানিয়েছেন এই দেশের নাগরিক হতে গেলে তার প্রমানপত্র কাগজে দেওয়া অসম্ভব। কারন অনেক মানুষ আছেন তাদের কাছে এই লিখিত কাগজ নেই তারা তাহলে কোথায় গিয়ে থাকবেন।কিন্তু সম্প্রতি আইএএনএস-সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী মুখ্যমন্ত্রীদের যে রিপোর্ট কার্ড সামনে এসেছে, তাতে মমতার স্থান সবার উপরে। তবে এই রিপোর্ট অবিজেপি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা বিজেপির মুখ্যমন্ত্রীদের চেয়ে অনেক ভাল পারফরম্যান্স করেছেন।
প্রথম চারেই রয়েছেন অবিজেপি রাজ্যের চার মুখ্যমন্ত্রী। তাই এই নিয়ে এখনি সঠিক করে কিছু বলা সম্ভব হবে না। তার জন্য আরও বেশ কয়েকদিন অপেক্ষা করতেই হবে। তার মধ্যে আবার বদলে যেতে পারে অনেক কিছুই । বিজেপি তৃণমূলকে টক্কর দিয়ে এগিয়ে যেতে পারে আবার তার অপরদিক সেটাও হতেই পারে, তাই কনোকিছুই ঠিকব করে বলা এখন সম্ভব নয়।