তাইওয়ানই একমাত্র দেশ, যা ডাব্লুএইচওর সম্পূর্ণ অসহযোগিতার জন্য জাতির বিরুদ্ধে প্রতিকূলতার পরেও করোনা ভাইরাসকে সফলভাবে উপেক্ষা করেছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।
দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। আর চীনের উহানে পরে ইরানে এই রোগের প্রকোপ বেশী বেড়ে গেছিলো। আর এই পরিস্থিতিতে অনেকেই চীনকে দোষ দিয়েছে। জানা গিয়েছে করোনার ভাইরাস হ’ল এক প্রকারের বায়োকেমিক্যাল সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ।
চীন দাবি করে যে তাইওয়ানের উপর তার একমাত্র অধিকার রয়েছে এবং দাবি করেছে যে তাইওয়ান চীনের একটি অঙ্গ। বাস্তবে তাইওয়ান একটি স্বাধীন জাতি যা ১৯৪৯ সাল থেকে নিজস্ব সরকার পরিচালনা করে আসছে। আবার এই বিপদ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য ইউরোপের অনেক জায়গায় তারা প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ্য মাস্ক দান করেছে। চীন তাইওয়ানকে তার ভাগে ফিরিয়ে আনার জন্য মরিয়া চেষ্টা করছে এবং যদি তারা মেনে নাও নেন প্রয়োজনে বল প্রয়োগ করতে দ্বিধা করবে না।
যদিও ডব্লুএইচও হ’ল তাইওয়ানকে চীনের একটি অঙ্গ হিসাবে বিবেচনা করে, তবে করোনা ভাইরাস নিয়ে তারা নিশ্চই কোনো পদক্ষেপ নেবে। তবে এই অবস্থায় তাইওয়ান কে অন্যান্য পশ্চিম দেশগুলো ভালোই মর্যাদা দিচ্ছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত করোনা ভাইরাস না কমা পর্যন্ত এই নিয়ে কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না।